অনুরূপচন্দ্র সেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
৯৪ নং লাইন:
মাস্টারদা [[সূর্য সেন]] ও তিনি দুজনেই চট্টগামের নোয়াপাড়ার বাসিন্দা ছিলেন। তারা ছিলেন পরস্পরের সমবয়েসী বন্ধু। বুড়ুল হাইস্কুলে শিক্ষকতাকালীন নানা সামাজিক কাজে নিজেকে ও ছাত্রদের জড়িয়ে রাখতেন। ছাত্র ছাত্রীরা তার উৎসাহে হাতে লেখা জাতীয়তাবাদী 'সাধনা' পত্রিকা বের করে। অস্ত্র প্রশিক্ষন, লাঠি খেলা, দেহচর্চা ইত্যাদির গোপন আখড়া গড়ে তুলে স্থানীয় ছাত্র-যুবদের কাছে তিনি হয়ে উঠেছিলেন এক অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=গল্প নয়, সত্যি|শেষাংশ=বহ্ণিহোত্রী হাজরা|প্রথমাংশ=|প্রকাশক=সরেজমিনে, ২বর্ষ|বছর=২০১৭|আইএসবিএন=|অবস্থান=হাওড়া|পাতাসমূহ=২৭}}</ref>
 
== বিপ্লবী কর্মকান্ডকর্মকাণ্ড ==
১৯১৮ সনে যে পাঁচজনকে নিয়ে চট্টগ্রাম বিপ্লবী দলের কেন্দ্র গঠিত হয় তিনি তার অন্যতম ছিলেন। যদিও তিনি অন্তরালেই থেকে গেছেন ভারতের বৈপ্লবিক আন্দোলনের ইতিহাসে। অপর চারজন হচ্ছেন [[সূর্য সেন]], নগেন সেন (জুলু), [[অম্বিকা চক্রবর্তী]] ও চারু বিকাশ দত্ত। চট্টগ্রাম বিপ্লবীদের গোপন সংবিধান তারই রচিত। প্রথমে [[অসহযোগ আন্দোলন|অসহযোগ আন্দোলনে]] অংশগ্রহণ করে কারাবরণ করেন। ১৯২২ সালে দলের নির্দেশে [[দক্ষিণ ২৪ পরগণা|চব্বিশ পরগনা জেলার]] বুড়ুল হাই স্কুলে শিক্ষকতার কাজ নিয়ে এসে সেখানে সমাজসংস্কারমূলক কাজের সঙ্গে সঙ্গে বিপ্লবীদের এক ঘাঁটি তৈরি করেন। সঙ্গে পান প্রিয় ছাত্র [[প্রভাস রায়]] ও মুরারীশরণ চক্রবর্তী প্রমুখকে।<ref name ="BHS">< /ref> দক্ষিণেশ্বর বোমা মামলায় ১৯ ডিসেম্বর ১৯২৬ তারিখে গ্রেপ্তার হন বুড়ুল থেকেই। ময়নাগুড়িতে অন্তরীণ থাকাকালে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে [[কাশী|কাশীতে]] পাঠানো হয়। সেখানে অন্তরীণ থাকা অবস্থায় [[শ্রীরামকৃষ্ণ]] অনাথ আশ্রমে মারা যান।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ২৪-২৫, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref><ref name="ত্রৈলোক্যনাথ">[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''জেলে ত্রিশ বছর, পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গণ, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৯৭।</ref>
 
==তথ্যসূত্র==