২০২১-এ বাংলাদেশে মোদী-বিরোধী বিক্ষোভ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
S.m.amran (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
S.m.amran (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{উৎসহীন}}
{{সম্পাদনা চলছে}}
[[২০২১]] সালের মার্চের শেষ দিকে [[বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী]] অনুষ্ঠানে [[ভারতের প্রধানমন্ত্রী]] [[নরেন্দ্র মোদী]]র আগমনকে কেন্দ্র করে সারা বাংলাদেশ জুড়ে প্রচন্ড বিক্ষোভ আন্দোলন শুরু হয়ে যায়। অনেকেই একে ''' '২১ এর মোদী-বিরোধী''' বিক্ষোভ বলে আখ্যায়িত করেছেন। মূলত [[২০০২ গুজরাত দাঙ্গা|গুজরাট সহিংসতা]] ও [[বাবরি মসজিদ]] ইস্যুতে উদাসীনতা, পাশাপাশি ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানদের উপর নির্যাতন এবং [[হিন্দুত্ব|হিন্দুবাদী]] দৃৃষ্টিভঙ্গির জন্য অনেক আগে থেকেই নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের বিরোধীতা করে আসছিল হেফাজতে ইসলাম ও এর সমর্থক গোষ্ঠীরা। শুক্রবার [[২৬ মার্চ]], ২০২১ তারিখে বাংলাদেশের ৫১তম স্বাধীনতা দিবস অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় পৌছান ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার ঢাকায় আগমন উপলক্ষ্যে সেদিন জুমার নামাজের পর ব্যপক সহিংসতা দেখা দেয় [[বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ]] এ। ১০০ জনের উপরে এই সহিংসতায় আহত হন। ২৭ মার্চ নরেন্দ্র মোদী ঢাকা ত্যাগ করলেও [[হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ]] ২৮ তারিখ রোববার দেশব্যাপী হরতালের ডাক দেয়। [[বিএনপি]] এতে সমর্থন জানায়। ২৮ তারিখে সমগ্র দেশ জুড়ে হরতাল পালনকালীন সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলাম ও তাদের সমর্থকদের সাথে সশস্ত্র বাহিনী, সরকারদলীয় ছাত্রলীগ, যুবলীগের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ হয়। এতে প্রায় ১৫০ জনের বেশি মানুষ আহত হন। হেফাজতে ইসলাম একে "[[জিহাদ]]" বলে আখ্যায়িত করলেও বর্তমান [[আওয়ামী লীগ]] সরকার এটিকে [[ইসলামী উগ্রবাদ|উগ্রবাদী]] সাম্প্রদায়িকতা হিসাবে চিহ্নিত করেছে।
 
== নিহত শহীদগণের তালিকা ==