১৯টি
সম্পাদনা
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
(সম্প্রসারণ) ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
{{উৎসহীন}}
{{সম্পাদনা চলছে}}
[[২০২১]] সালের মার্চের শেষ দিকে [[বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী]] অনুষ্ঠানে [[ভারতের প্রধানমন্ত্রী]] [[নরেন্দ্র মোদী]]র আগমনকে কেন্দ্র করে সারা বাংলাদেশ জুড়ে প্রচন্ড বিক্ষোভ আন্দোলন শুরু হয়ে যায়। অনেকেই একে ''' '২১ এর মোদী-বিরোধী''' বিক্ষোভ বলে আখ্যায়িত করেছেন। মূলত [[২০০২ গুজরাত দাঙ্গা|গুজরাট সহিংসতা]] ও [[বাবরি মসজিদ]] ইস্যুতে উদাসীনতা, পাশাপাশি ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানদের উপর নির্যাতন এবং [[হিন্দুত্ব|হিন্দুবাদী]] দৃৃষ্টিভঙ্গির জন্য অনেক আগে থেকেই নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের বিরোধীতা করে আসছিল হেফাজতে ইসলাম ও এর সমর্থক গোষ্ঠীরা। শুক্রবার [[২৬ মার্চ]], ২০২১ তারিখে বাংলাদেশের ৫১তম স্বাধীনতা দিবস অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় পৌছান ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার ঢাকায় আগমন উপলক্ষ্যে সেদিন জুমার নামাজের পর ব্যপক সহিংসতা দেখা দেয় [[বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ]] এ। ১০০ জনের উপরে এই সহিংসতায় আহত হন। ২৭ মার্চ নরেন্দ্র মোদী ঢাকা ত্যাগ করলেও [[হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ]] ২৮ তারিখ রোববার দেশব্যাপী হরতালের ডাক দেয়। [[বিএনপি]] এতে সমর্থন জানায়। ২৮ তারিখে সমগ্র দেশ জুড়ে
==
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরে সূবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আগত [[ভারতের প্রধানমন্ত্রী]] গুজরাটের কসাই খ্যাত [[নরেন্দ্র মোদী]]র বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভে পুলিশ, বিজিবি, র্যাব, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সম্মিলিত সশস্ত্র হামলায় নিহতদের নামের তালিকা নিম্নে দেয়া হলো। সর্বশেষ বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী এই বিক্ষোভে ১৭ জন প্রাণ হারাণ যাদের বেশিরভাগই কওমী মাদ্রাসার ছাত্র।
{|class="wikitable sortable"
|
সম্পাদনা