নারী ভোটাধিকার আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন (By FindAndReplace)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১৬ নং লাইন:
উনিশ শতকের শেষের দিকে বেশ কয়েকটি দেশে নারীরা ভোটের অধিকার অর্জন করে।
 
১৮৯৩ সালে, নিউজিল্যান্ড প্রথম স্ব-শাসিত দেশ হিসেবে ২১ বছরের বেশি বয়সী সকল নারীদের ভোট প্রদানের অধিকার দেয়।<ref name = "Harper" >[[Ida Husted Harper|Harper, Ida Husted]]. ''[https://archive.org/stream/historyofwomansu06stanuoft#page/n5/mode/2up History of Woman Suffrage, volume 6]'' ([[National American Woman Suffrage Association]], 1922) p. 752.</ref> ১৯০৩ সালের মধ্যেও যখন ব্রিটেনে নারীদের ভোটাধিকার দেওয়া হয়নি, পানখুর্স্ট সিদ্ধান্ত নিলেন যে নারীদের "নিজেদেরকেই কাজটি করতে হবে" " <ref>Pankhurst, Christabel (1959). ''Unshackled: The Story of How We Won the Vote''. London: Hutchison, p. 43.</ref>। এরই প্রেক্ষিতে তার সংগঠন ডাব্লিউএসপিইউর প্রধান নীতিবাক্য হয়ে দাঁড়ায়, "কথায় নয়, কর্মে"। সংগঠনটির সদস্য - সাফ্রোগেটরা রাজনীতিবিদদের হেনস্থা ও সংসদে ঝামেলা সৃষ্টি করার সময়, পুলিশ দ্বারা আক্রমনআক্রমণ ও যৌন হেনস্থার স্বীকার হয়েছিলো। প্রতিবাদে এই নারীরা ডাকবাক্সে ও পুরনো বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়, গীর্জা ও অন্যান্য সম্পত্তিতে বোমা লাগায়। সেই সময়কার প্রচার মাধ্যমে সাফ্রোগেটদের প্রতি উষ্মা প্রকাশ ও তাদের নিয়ে তামাশাও করা হতো। কারাবন্দী হয়ে তারা [[অনশন ধর্মঘট|অনশন কর্মসূচিতে]] গেলে, সরকার তাদের জোর করে খাওয়ায়। ইভালিন হিল্ডা বুরকিট প্রথম কারাবন্দী সাফ্রোগেট, যাকে সরকার জোর করে খাইয়ে অনশন ভাঙিয়েছিলো। এমিলি ডেভিসন ১৯১৩ সালে এপসম ডার্বিতে রাজার ঘোড়ার সাথে দৌড়ে এসে আত্মাহুতি দেন। তার মৃত্যু বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করে। ডাব্লিউএসপিইউ'র সাফ্রোগেটদের এহেন আন্দোলন সমাজের কিছু স্তর থেকে সমর্থন পেলেও, অনেক সদস্যই এরকম ক্ট্টর আন্দোলন সমর্থন করেনি {{Sfn|Holton|2011}}
 
১৯১৪ সালে [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ]] শুরু হওয়ার পরে সাফ্রোগেটদের আন্দোলন স্থগিত করা হয়। যুদ্ধের পরে, জনপ্রতিনিধি আইন ১৯১৮ অনুসারে ৩০ বছরের অধিক বয়সী নারীরা নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করা পূর্বক ভোটাধিকার পায়। দশ বছর পরে, জনপ্রতিনিধি (সমানাধিকার ফ্র্যাঞ্চাইজ) আইন ১৯২৮ অনুসারে, ২১ বছর বয়স থেকেই পুরুষদের পাশাপাশি সকল নারী ভোটাধিকার অর্জন করে।