শ্বেত বিবর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Lisanthephysist (আলোচনা | অবদান)
→‎উৎপত্তি: তথ্য সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Lisanthephysist (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২ নং লাইন:
কৃষ্ণ বিবরের মত শ্বেত বিবরেরও ভর, চার্জ, কৌনিক ভরবেগ আছে।
 
হোয়াইট হোল এমন একটি বস্তু যা পদার্থবিজ্ঞানের কিছু তত্ত্বে দেখা যায়। কেউই এটা এখনো দেখেনি। যখন একটি ব্লাক হোল নিষ্পন্ন হয় তখন সব কিছু এর মধ্যে এসে পতিত হয়। আর যেসব বস্তু ব্লাক ব্ল্যাক হোলে পতিত হয় সেগুলোকে কোনো একখানে যেতে হয়। হোয়াইট হোলের ধারণা এভাবেই আসে। যে বস্তুগুলো ব্লাক হোলে পতিত হয় সেগুলো কোথায় যায়? হয় সেগুলো আমাদের মহাবিশ্বে নাহয় অন্য কোনোভাবে অন্য কোনো মহাবিশ্বে। তবে অন্য মাহাবিশ্বে গেলে শক্তির সংরক্ষণশীলতার নীতির বিঘ্ন ঘটবে, যেমন আমাদের মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ নির্দিষ্ট, তাহলে বস্তুর মধ্যে সংরক্ষিত শক্তি অন্য মহাবিশ্বের গেলে ঐ মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে এবং আমাদের মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ কমে যাবে, যা শক্তি সংরক্ষণশীলতার নীতির বিঘ্ন ঘটায়, পক্ষান্তরে বিজ্ঞানী ডাল্টনের পরমাণু মতবাদে বলা হয়েছে পরমাণু সৃষ্টি করা বা ধ্বংস করা যাবে না যেহেতু বস্তুর মধ্যে পরমাণু বিদ্যমান সেহেতু বস্তু অন্য মহাবিশ্বে গিয়ে পরমাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারবে না, কিন্তু তার সম্ভাবনা একেবারেই কম। কারণ অন্য মহাবিশ্বে যাওয়ার পক্ষে কোনো যুক্তিই নেই। তাই ধারণা করা হয় বস্তুগুলো বের হতে হলে এমন মাধ্যম দরকার যা সবকিছু বের করে দেয়। আর এই ধারণা থেকেই জন্ম নেয় হোয়াইট হোলের।
বিজ্ঞানীদের ধারণা যতটুকু পজেটিভ গ্রাভিটির চাপে ব্লাক হোল সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে এবং সব কিছুকে নিজের করে নিচ্ছে ঠিক তেমনি করে হোয়াইট হোল নেগেটিভ গ্রাভিটির চাপে হোয়াইট হোল সবকিছু বের করে দিচ্ছে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন ব্লাক হোলের কোয়াসার গুলো হতে পারে হোয়াইট হোল। সব কিছু যেহেতু বের করে দেয় তাই একে সাদা দেখা যায়।