খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nafis Fuad Ayon-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Waraka Saki-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
খাদিজা [[হস্তিবর্ষ|হস্তী বর্ষের]] ১৫ বছর আগে অর্থাৎ নবীর জন্মেরও ১৫ অথবা ৩ বছর আগে মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা [[খুওয়াইলিদ ইবন আসাদ]] এবং মাতা '''ফাতিমা বিনতু জায়িদ'''। পিতার বংশের ঊর্ধ্ব পুরুষ [[কুসাঈ]]-এর মাধ্যমে মুহাম্মদের বংশের সাথে তার বংশ মিলিত হয়েছে । এজন্যই নবুওয়ত লাভের পর খাদিজা নবীকে তার চাচাতো ভাই [[ওয়ারাকা ইবনে নওফল|ওয়ারাকা ইবনে নওফলের]] কাছে নিয়ে গিয়ে বলেছিলেন, "আপনার ভাতিজার কথা শুনুন"। ধারণা করা হয় বংশগত সম্পর্কের ভিত্তিতেই তিনি একথা বলেছিলেন। তার পিতা খুওয়াইলিদ ইবন আসাদ [[ফিজার যুদ্ধ|ফিজার যুদ্ধে]] নিজের গোত্রের সেনাপতি ছিলেন। তার অনেক সন্তান ছিল। সন্তানদের মধ্যে খাদিজা ছিলেন দ্বিতীয়।
 
== প্রথম বিবাহস্বামি ==
খাদিজার পিতা আরব সমাজের বিশিষ্ট [[তাওরাত]] ও [[ইঞ্জিল]] বিশেষজ্ঞ ওয়ারাকা ইবনে নওফলের সাথে তার বিয়ে ঠিক করেছিলেন। তবে কেন তা হয় নি তা সম্বন্ধে স্পষ্ট কিছু জানা যায় নি। পরিশেষে [[আবু হালা ইবন জারারাহ আত-তামিমি|আবু হালা ইবন জারারাহ আত-তামিমির]] সাথে তার প্রথম বিয়ে হয়। আবু হালা ও খাদিজা দম্পতী হালা ও হিন্দ নামে দুইজন পুত্র সন্তান জন্ম। হিন্দ সাহাবী হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেছিলেন। হালার কথা জানা যায়নি । হিন্দ বদর যুদ্ধে মতান্তরে উহুদ যুদ্ধে মুহাম্মদ এর সাথে যুদ্ধে যোগদান করেন। হযরত আলীর শাসনামলে উটের যুদ্ধ শুরু হলে তিনি হযরত আলীর পক্ষ নিয়ে যুদ্ধ করেন। সেই যুদ্ধে হিন্দ মারা যায়।