সমতা নারীবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৭ নং লাইন:
জন স্টুয়ার্ট মিল ১৮৬৯ সালে তার স্ত্রী, হ্যারিয়েট টেয়লর মিল এর সাহায্যে “দ্যা সাব্জেকশন অব ওমেন” প্রকাশ করেন। এতে তিনি লিঙ্গ সমতার পক্ষে বিতর্ক করেন। তিনি তার স্ত্রীর তৈরি প্রবন্ধ, “দ্যা এনফ্রানচাইজমেন্ট অব ওমেন” (যাতে তিনি নারী ও পুরুষের মধ্যে সমতার দরজা খুলে দেন) -এর থেকে কিছু যুক্তি কাটিয়ে দিতে সক্ষম হন। মিল বিশ্বাস করেন যে, নারীদের সমান হিসেবে গণ্য হওয়া থেকে পাওয়া নৈতিক এবং বুদ্ধিমত্তার অগ্রসরতা প্রত্যেকের জন্য বৃহত্তর অর্থে সুখ নিয়ে আসতে পারে। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, প্রত্যেকেরই নিজেকে শিক্ষিত এবং উন্নত করার অধিকার আছে, একই সাথে তিনি নারীদের ভোটাধিকার প্রদানের পক্ষে বিতর্ক করেন। সম্পূর্ন বই জুড়ে তিনি নারী ও পুরুষ উভয়েই ভোট দিয়ে নিজেদের অধিকার রক্ষা করার সুযোগ এবং নৈতিক এবং বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে নিজেদের পায়ে দাড়ানোর সুযোগ সবার পাওয়া উচিত বলে বিতর্ক করেন এবং তার অবস্থান নারীদের ভোটাধিকারের জন্য ব্যবহার করেন।<ref>John Stuart Mills (Stanford Encyclopedia of Philosophy)". plato.stanford.edu. Retrieved 30 September 2014.</ref>
 
তিনি “নারীরা বিভিন্ন কাজে কম পারদশী, আর এ কারণে তাদের সুযোগ দেওয়া হয় না -এ কথা বলে তারা করে না, আর তাই, আর তাই আমরা তাদের যোগ্যতা জানি না” -এ রকম অনেক বিতর্কের বিরুদ্ধে গিয়েছেন। তিনি দাবি করেন যে, পুরুষেরা একটি আধিপত্যবাদী বক্তব্য এবং শুধুমাত্র প্রমাণহীন তত্ত্ব নিয়ে বিতর্ক করছে। নারীদের তাদের যোগ্যতা খুজে বের করার সুযোগ দেওয়া হলে তা মনুষত্বেরমনুষ্যত্বের সেবা করার মানসিক দক্ষতা দ্বিগুণ করে দেবে এবং মানব উন্নয়নে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে বলে তিনি দাবি করেন।<ref name=Mills/>{{rp|56–79}}
 
===সিমোন দে বিউভোয়র===