নিকোলাস কোপার্নিকাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান সংশোধন (By FindAndReplace)
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
হীরক রাজা কর্তৃক স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংশোধিত। অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল সংশোধনী এড়াতে সতর্কসংকেত ব্যবহার করা হয়েছে।
৬৪ নং লাইন:
[[File:Collegium Maius in Krakow 01.jpg|thumb|225px|''[[Collegium Maius]]'' at [[Kraków University]], Copernicus' Polish ''alma mater'']]
কোপার্নিকাসের কারাকাও বিশ্ববিদায়লয় তাকে গানিতিকগাণিতিক জ্যোতির্বিদ্যা সম্পর্কে জ্ঞান দিয়েছিল। এর অধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিলো গণিত, জ্যামিতি, জ্যামিতিক অপটিক্স, মহাজাগতিক, ত্বাত্তিক এবং গণনীয় জ্যোতির্বিদ্যা। এছাড়াও তিনি দর্শন এবং এরিস্টটল ও আহমদ ইবনে রুশদের লিখিত প্রাকৃতিক বিজ্ঞান সম্পর্কে খুব ভালো জ্ঞান লাভ করেন, যা তাকে তার ভবিষ্যত এর কোপার্নিকাস তত্ত্ব তৈরীতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কোপার্নিকাস তার কারাকাও বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে বিশবিদ্যালয়ের শ্রেনীকক্ষ এবং স্বাধীনভাবে বই পড়ে সকল জ্ঞান অর্জন করেছিলেন। তিনি ইউক্লিড, হালি আবেনরাগেল, আলফানসে টেবলস, জোহানেস রেজিওমোনটাস সকল মহান ব্যক্তিদের বই পড়ে শেষ করেন। কিন্তু ১৬৫০ সালে সুইডিশ দেলেগু যুদ্ধে এসব নিয়ে কারাকাও থেকে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে বইগুলো আপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে আছে।
 
ক্রাকোভ এর চার বছরের জীবনে কোপারনিকাস কঠিন বিভাগীয় অনুষদের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালনে জ্যোতির্বিজ্ঞানের দুটি সরকারি বিষয়ে বিশ্লেষণে শুরু করেন। এর মধ্যে এরিস্টটলের হোমেসেন্ট্রিক তত্ত্ব ও টলেমির তাত্ত্বিক এপিক্স পদ্ধতির বিশ্লেষণ শুরু করেন। এর মাধ্যমে কপারনিকাস কোপারনিকাস নিজের মতবাদ তৈরির জন্য প্রথম ধাপ সৃষ্টি করেছিল যা ছিল মহাবিশ্বের গঠন।
১০০ নং লাইন:
এগুলো মুলত ৩ টি ভাগে বিভক্ত ছিল। ১) নীতিকথা – এখানে মানুষকে উপদেশ দেয়া হয় কিভাবে জীবনযাপন করতে হয়। ২) মেষপালক এর জীবনসংক্রান্ত – এখানে মেষপালকের জীবন নিয়ে আলোচনা করা হয়। ৩) কৌতুকপূর্ণ- এখানে ভালোবাসার কবিতার কথা বলা হয়েছে। এগুলোর একটার পর একটা চক্রাকারে বিষয়গুলো মিল রেখে করা হয়। কোপারনিকাস গ্রিক থেকে ল্যাটিনে গল্পের অনুবাদ করেন। যার নাম দেন থিওপিলাক্তি স্কলাস্তি সিমকাতি এপিস্তলয় মোড়াল। যা তিনি তার মামার নামে উৎসর্গ করেন। কারণ তিনি তার জীবনের সবচেয়ে বেশি কিছু তার মামার কাছ থেকেই লাভ করেন। এই অনুবাদ দারা কোপারনিকাস নিজেকে মানবতাবাদী হিসাবে প্রকাশ করেন এবং গ্রিক সাহিত্যর পুন্রজিবিত করার প্রশ্ন করেন। কোপারনিকাস প্রথমে গ্রিক কাব্য রচনা করেছিলেন। যার নাম ছিল এপিগ্রাম। তিনি কারাকও ভ্রমণের সময় সম্ভবত করেছিলেন।
 
তিনি ১৫১২ সালে রাজা ১ম জিগ্মুন্দ এবং বারবারা জাপয়লার বিয়ের সময় এটি প্রকাশ করেন। ১৫১৪ সালের কিছু আগে কোপারনিকাস হেলিওসেন্ত্রিক তত্তের একটা প্রাথমিক বর্ণনা লিখেন যার শিরোনাম ছিল নিকলায় কপারনিকি দ্যা হায়পথিসিবাস মতাম কইলেস্তিয়াম এ সে কন্সতিতিউতে কমেন্তারিওলাস-সংক্ষেপে কমেন্তারিওলাস। এটি মহাবিশ্বের সূর্যকেন্দ্রিক প্রকিয়ার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা ছিল, কোন গানিতিকগাণিতিক বিশ্লেষণ ছিল না। তবে দ্যা রেভলিউসন বইয়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ জ্যামিতিক বর্ণনা ছিল। যদিও এটি পৃথিবীর গতি সংক্রান্ত অনুমান এর উপর ভিত্তি করা হয়ে ছিল। তিনি সামান্য কয়েক কপি ছাপিয়ে ছিলেন এবং তা শুধুমাত্র কারা কও এর জ্যোতির্বিদদের সাথে আলোচনা করেন। দ্যা কমেন্তারিওলাস পূর্ণরূপে ১৫৭৮ সালে ছাপানো হয়।টাইকো ব্রাহে কোপারনিকাস এই তত্ত্বটি পরেন কিছু তথ্য সংগ্রহ করেন যা ব্রাহের বই অ্যাস্ট্রোনমিয়ে ইন্সতাওরাতে প্রগিম্নাস তে ব্যাবহার করে। ব্রাহের বইটি ১৬০২ সালে প্রকাশিত হয়।
[[File:Copernicus Tower in Frombork.jpg|thumb|upright|Copernicus' tower at [[Frombork]], where he lived and worked; reconstructed since World War II]]