লক্ষ্মীনাথ বেজবড়ুয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১১ নং লাইন:
| ভাষা = [[অসমীয়া ভাষা|অসমীয়া]]
| বাসস্থান =
| জাতীয়তা = [[ভারতঅসম|ভারতীয়অসমীয়া]]
| নাগরিকত্ব = ভারতীয়অসমীয়া
| শিক্ষা = কলা স্নাতক
| সময়কাল = ১৮৬৪-১৯৩৮
২০ নং লাইন:
}}
'''লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া''' (ইংরাজি:Lakshminath Bezbaroa; অসমীয়া:লক্ষ্মীনাথ বেজবৰুৱা) আধুনিক অসমীয়া সাহিত্যের পথ-প্রদর্শক। কবিতা, নাটক, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, রম্যরচনা, সমালোচনা, প্রহসন, জীবনী, আত্মজীবনী, শিশুসাহিত্য, ইতিহাস অধ্যয়ন, সাংবাদিকতা ইত্যাদিতে বেজবরুয়ার অবদান যথেষ্ট। তিনি কৃপাবর বরুয়া ছদ্মনামে সাহিত্য রচনা করতেন।
 
==জন্ম ও শিক্ষা==
লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়ার পিতা দীননাথ বেজবরুয়া বৃটিশের অধীনে চাকরি করিতেন। চাকরিসুত্রে দীননাথ বেজবরুয়াকে নগাঁও থেকে বরপেটা স্থানান্তরিত হতে হয়েছিল। যাতায়তের সে'সময় ভাল সুবিধা না থাকায় দীননাথ ব্রহ্মপুত্রের জলে নৌকাপথে যাত্রা করেছিলেন। সেদিন ছিল কার্তিক মাসের লক্ষ্মী পূর্নিমা। দীননাথের পত্নী ঠানেশ্বরী দেবী নৌকায় লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়াকে জন্ম দিয়াছিলেন। পিতা দীননাথ চাকরিসুত্রে বিভিন্ন স্থানে বদলি হওয়ার কারণে লক্ষ্মীনাথকে তেজপুর, লক্ষীমপুর ও গুয়াহাটি সহ নানান স্থান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে হয়েছিল। অবশেষে পিতা অবসর গ্রহণ করার পর তিনি শিবসাগর থেকে ১৮৮৬ সনে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় পাশ করেন। এন্ট্রান্স পরীক্ষা পাশ করার তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য কলকাতা গিয়েছিলেন। ১৮৯০ সনে তিনি কলকাতার জেনারেল অ্যাসেম্বলি কলেজ থেকে বি.এ পাশ করেছিলেন। উকিল হওয়ার লক্ষ্যে এরপর তিনি আইনের অধ্যয়ন করেন ও একই সময়ে এম.এ অধ্যয়ন করাও আরম্ভ করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি আইন ও এম.এ অধ্যয়ন সম্পূর্ণ করতে পারেন নাই। ১৮৯১ সনে তিনি কলকাতার ঠাকুর পরিবারের কন্যা প্রজ্ঞাসুন্দরীকে বিবাহ করেছিলেন।