সিলেট রেলওয়ে স্টেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.230.106.26-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 103.230.104.20-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
আফতাবুজ্জামান-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 103.230.106.26-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৭ নং লাইন:
[[আসাম|আসামে]] চা রোপণকারীদের দাবির প্রেক্ষিতে ১৮৯১ সালে [[আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে]] বাংলার পূর্ব দিকে রেলপথ নির্মাণের কাজ শুরু করে। ধীরে ধীরে এই অঞ্চলে রেল যোগাযোগ ছড়িয়ে পড়ে। কুলাউড়া–সিলেট রেলপথ ১৯১২–১৫ সালে উদ্বোধন করা হলে সিলেট রেলওয়ে স্টেশন চালু হয়। সিলেট–ছাতক বাজার রেলপথ ১৯৫৪ সালে প্রবর্তন করা হয়।
 
== রেলপথ ==
==স্টেশন শৈলী==
 
[[File:Sylhet'''কুলাউড়া–সিলেট''' রেলপথ ১৯১২–১৫ সালে উদ্বোধন করা হলে Railway.jpg|thumb|250px|left|[[সিলেট রেলওয়ে স্টেশন]]]] চালু হয়।
 
'''সিলেট–ছাতক বাজার''' রেলপথ ১৯৫৪ সালে প্রবর্তন করা হয়।
 
==রেল ব্যবস্থা==
সিলেটের নতুন রেলওয়ে স্টেশন ২০০৪ সালে উদ্বোধন করা হয়। এ.কে. রফিক উদ্দিন আহমেদ, এই প্রকল্পের প্রধান স্থপতি হিসেবে ''প্রকৌশল এবং প্ল্যানিং কনসাল্টেন্ট লিমিটেডের'' প্রতিনিধিত্ব করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bangladesh-web.com/view.php?hidRecord=20428|শিরোনাম=নবনির্মিত সিলেট রেলওয়ে স্টেশন আধুনিক সুযোগ সুবিধা প্রদান করবে|তারিখ=৩ সেপ্টেম্বর ২০০৪|প্রকাশক=নিউজ ফ্রম বাংলাদেশ|সংগ্রহের-তারিখ=২০১১-১২-১৬}}</ref>
 
এই স্টেশন থেকে দুই দিকে [[ট্র্যাক (রেল পরিবহন)|রেলপথ]] গিয়েছে, যথা: উত্তর-পশ্চিমে সিলেট–[[ছাতক বাজার রেলওয়ে স্টেশন|ছাতক]] রেলপথ এবং দক্ষিণ-পূর্বে সিলেট–[[কুলাউড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন|কুলাউড়া]] রেলপথ। সিলেট–কুলাউড়া রেলপথটি কুলাউড়া–[[শায়েস্তাগঞ্জ জংশন রেলওয়ে স্টেশন|শায়েস্তাগঞ্জ]]–[[আখাউড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন|আখাউড়া]] রেলপথ এর মাধ্যমে [[চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন|চট্টগ্রাম]] এবং [[ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন|ঢাকা]] উভয় দিক থেকেই সিলেট রেলওয়ে স্টেশন [[মিটার-গেজ রেলপথ|মিটার গেজ]] রেলপথের সাথে সংযুক্ত।
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনের শৈলী [[কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন|কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের]] শৈলীর কিছুটা প্রতিফলন। এই পদ্ম-আকৃতির কাঠামো মূল ভবনকে ছাতার মত আচ্ছাদন করে। স্টেশনে দুটি টিকেট কাউন্টার রয়েছে। স্টেশনে তিনটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে এবং টিকিট কাউন্টারের পাশে দুটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। টিকেট কাউন্টারের কাছাকাছি কিছু ফাস্ট ফুডের দোকান রয়েছে। পুরাতন প্ল্যাটফর্মকে রেলওয়ে থানায় পরিণত করা হয়েছে।
 
আখাউড়া থেকে সিলেট পর্যন্ত মিটারগেজ রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> ২৩৯ কিলোমিটারের এ রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর করতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ১০৪ কোটি টাকা। চীন সরকার এ প্রকল্পে ১০ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা ঋণ দেবে। সরকারি তহবিল থেকে জোগান দেওয়া হবে পাঁচ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। ২০২৫ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> বর্তমানে আখাউড়া থেকে সিলেট পর্যন্ত রেললাইন জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। দ্রুত ডুয়েলগেজে রূপান্তর করা না হলে ঢাকা থেকে সিলেট এবং চট্টগ্রাম থেকে সিলেটের মধ্যে রেল যোগাযোগ বাধাগ্রস্ত হবে। ট্র্যাক কাঠামো, পাহাড়ি এলাকার আঁকাবাঁকা রেলপথ এবং পরিচালনা জটিলতার কারণে এ পথে বর্তমানে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিতে রেল চলাচল করে। ডুয়েলগেজে রূপান্তর করা গেলে ব্রডগেজে ট্রেনের গতিবেগ হবে ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার এবং মিটারগেজে গতিবেগ হবে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার। এতে ঢাকা থেকে সিলেট এবং চট্টগ্রাম থেকে সিলেট পৌঁছানোর সময় আড়াই ঘণ্টা কমে যাবে।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref>
==অবস্থান==
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনটি [[এন২ (বাংলাদেশ)|সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক]] এবং সিলেট বাইপাস সড়কের মধ্যখানে পড়েছে, ফলে চতুর্দিক থেকে সহজে স্টেশনে আসা যায়। এটি সিলেটের '''কদমতলি বাস টার্মিনালের''' পাশেই অবস্থিত, যেখান থেকে সারা দেশে বাসেও ভ্রমণ করা যায়। [[:বিষয়শ্রেণী:সিলেট জেলার দর্শনীয় স্থান|সিলেটের অন্যতম দর্শনীয়]] এবং ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে পরিচিত [[সুরমা নদী]]র ওপর নির্মিত [[ক্বীন ব্রীজ]] থেকে এই স্টেশনটি মাত্র আধা কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
 
এ ছাড়া এর মাধ্যমে আসামের সঙ্গে রেল যোগাযোগের সুযোগও তৈরি হবে। এখন এ রুটে চলছে ১৩ জোড়া ট্রেন। প্রকল্প শেষ হলে ট্রেন চলবে ২৬ জোড়া, যা আগামী ২০৩৫ সাল পর্যন্ত চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হবে।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref>
==রেলব্যবস্থা==
 
বাংলাদেশ রেলওয়ের সব মিটারগেজ রেললাইনকে ব্রডগেজ বা ডুয়েলগেজে রূপান্তরের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা রয়েছে।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> প্রকল্পটি বাস্তবায়নে চায়না রেলওয়ে কনস্ট্রাকশন ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যুরো গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি সমঝোতা স্মারক সই হয় ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> এরপর প্রকল্পের প্রাথমিক প্রকল্প প্রস্তাব (পিডিপিপি) তৈরি করা হয়, যা ২০১৬ সালের ২১ মার্চ অনুমোদিত হয়।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> পরে বিশেষ অগ্রাধিকার প্রকল্প বিবেচনা করে এটি সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে বাস্তবায়নের জন্য অর্থনৈতিক বিষয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদিত হয়।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> জিটুজি (সরকার টু সরকার) পদ্ধতি প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয় ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর। বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী ও চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী এই সমঝোতা স্মারকে সই করেন।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> ঢাকায় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref>
এই স্টেশন থেকে দুই দিকে [[ট্র্যাক (রেল পরিবহন)|রেলপথ]] গিয়েছে, যথা: উত্তর-পশ্চিমে সিলেট–[[ছাতক বাজার রেলওয়ে স্টেশন|ছাতক]] রেলপথ এবং দক্ষিণ-পূর্বে সিলেট–[[কুলাউড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন|কুলাউড়া]] রেলপথ। সিলেট–কুলাউড়া রেলপথটি কুলাউড়া–[[শায়েস্তাগঞ্জ জংশন রেলওয়ে স্টেশন|শায়েস্তাগঞ্জ]]–[[আখাউড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন|আখাউড়া]] রেলপথ এর মাধ্যমে [[চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন|চট্টগ্রাম]] এবং [[ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন|ঢাকা]] উভয় দিক থেকেই সিলেট রেলওয়ে স্টেশন [[মিটার-গেজ রেলপথ|মিটার গেজ]] রেলপথের সাথে সংযুক্ত।
 
বাংলাদেশ রেলওয়েকে একই গেজের রূপান্তরের অংশ হিসেবে আখাউড়া থেকে সিলেট রেললাইনকে ডুয়েলগেজে রূপান্তরের প্রকল্পের প্রস্তাব করা হয়।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-সিলেট রেললাইন ডুয়েলগেজে রূপান্তর হচ্ছে। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ৮ এপ্রিল ২০১৯, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref>
== রেলপথ ==
 
ব্রাক্ষণবাড়িয়ার আখাউড়া থেকে ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা পর্যন্ত ডুয়েলগেজ রেলপথ নির্মাণ করা হবে।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন সোমবার। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> পুনর্বাসন করা হবে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থেকে আখাউড়া সংলগ্ন শাহবাজপুর পর্যন্ত রেলপথ।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন সোমবার। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> এই দুই প্রকল্পের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন সোমবার। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী নিজ নিজ কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন সোমবার। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> ভারতের ঋণে (এলওসি) প্রকল্প দুটি নির্মিত হচ্ছে।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন সোমবার। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref> প্রকল্প দুটি বাস্তবায়ন হলে উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপিত হবে।<ref><nowiki>{{ওয়েব উদ্ধৃতি।ইউআরএল=</nowiki>https://samakal.com/todays-print-edition/tp-last-page/article/19041600/%E0%A6%86%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87।শিরোনাম=আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন সোমবার। প্রকাশিত হয়েছে : দৈনিক সমকাল, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ওয়েবসাইট=[[samakal.com]]<nowiki>।সংগ্রহের-তারিখ=2021-03-08}}</nowiki></ref>
'''কুলাউড়া–সিলেট''' রেলপথ ১৯১২–১৫ সালে উদ্বোধন করা হলে সিলেট রেলওয়ে স্টেশন চালু হয়।
 
'''সিলেট–ছাতক বাজার''' রেলপথ ১৯৫৪ সালে প্রবর্তন করা হয়।
 
==রেল সেবা==
 
[[সিলেট]] এবং রাজধানী [[ঢাকা|ঢাকার]] মধ্যে সরাসরি কিছু রেল সেবা রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে সিলেট–ঢাকা রেলপথে চলাচলকারী [[আন্তঃনগর রেল|আন্তঃনগর ট্রেন]] [[পারাবত এক্সপ্রেস]], [[কালনী এক্সপ্রেস]], [[জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস]], [[উপবন এক্সপ্রেস]], [[মেইল ট্রেন]] [[সুরমা এক্সপ্রেস]]। এই পথে ওয়ান-ওয়ে ভ্রমণে সাত ঘণ্টার কিছু বেশি সময় লাগে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.nazimgarh.com/direction.php |শিরোনাম=নাজিমগড় রিসোর্ট|সংগ্রহের-তারিখ=2011-12-16 |অকার্যকর-ইউআরএল=yes |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20111120143704/http://www.nazimgarh.com/direction.php |আর্কাইভের-তারিখ=20 November 2011 }}</ref> [[সিলেট]] থেকে [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামেও]] এই পথে ট্রেন চলাচল করে,<ref name="লোনলি প্ল্যানেট">{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল = https://books.google.com/books?id=pxcRDuFIYUsC&pg=PA150 |শিরোনাম =বাংলাদেশ|শেষাংশ= স্টুয়ার্ট বাটলার| কর্ম= পৃ- ১৫০| প্রকাশক= লোনলি প্ল্যানেট/ গুগোল বই| সংগ্রহের-তারিখ = 2011-12-16 }}</ref> তার মধ্যে রয়েছে সিলেট–ঢাকা রেলপথে চলাচলকারী [[আন্তঃনগর রেল|আন্তঃনগর ট্রেন]] [[পাহাড়িকা এক্সপ্রেস]] ও [[উদয়ন এক্সপ্রেস]], [[মেইল ট্রেন]] [[জালালাবাদ এক্সপ্রেস]] এবং আখাউড়া–সিলেট রেলপথে চলাচলকারী লোকাল ট্রেন [[কুশিয়ারা এক্সপ্রেস]]। এখানে উল্লেখ্য যে, ২০০৩ সাল থেকে পূর্ববর্তী বিগত বছর গুলোতে [[হবিগঞ্জ বাজার রেলওয়ে স্টেশন|হবিগঞ্জ বাজার]]–[[শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশন|শায়েস্তাগঞ্জ]]–[[বাল্লা রেলওয়ে স্টেশন|বাল্লা]] রেলপথে লোকাল ট্রেন চলাচল করতো, ২০০৩ সালে [[হবিগঞ্জ বাজার রেলওয়ে স্টেশন|হবিগঞ্জ বাজার]]–[[শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশন|শায়েস্তাগঞ্জ]]–[[বাল্লা রেলওয়ে স্টেশন|বাল্লা]] রেলপথে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়ায় সেই লোকাল ট্রেন এখন সিলেট–আখাউড়া রুটে চলে।<ref name="dailyjalalabad.com">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://dailyjalalabad.com/2020/01/56266/ |শিরোনাম=কোটি কোটি টাকার মালামাল লুটপাট : ১৬ বছর ধরে বন্ধ হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ বাল্লা রেলপথ | তারিখ = ৩১ জানুয়ারি ২০২০ | ওয়েবসাইট=dailyjalalabad.com|সংগ্রহের-তারিখ=2020-01-06}}</ref>
 
==স্টেশন শৈলী==
 
[[File:Sylhet Railway.jpg|thumb|250px|left|[[সিলেট রেলওয়ে স্টেশন]]]]
 
 
সিলেটের নতুন রেলওয়ে স্টেশন ২০০৪ সালে উদ্বোধন করা হয়। এ.কে. রফিক উদ্দিন আহমেদ, এই প্রকল্পের প্রধান স্থপতি হিসেবে ''প্রকৌশল এবং প্ল্যানিং কনসাল্টেন্ট লিমিটেডের'' প্রতিনিধিত্ব করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bangladesh-web.com/view.php?hidRecord=20428|শিরোনাম=নবনির্মিত সিলেট রেলওয়ে স্টেশন আধুনিক সুযোগ সুবিধা প্রদান করবে|তারিখ=৩ সেপ্টেম্বর ২০০৪|প্রকাশক=নিউজ ফ্রম বাংলাদেশ|সংগ্রহের-তারিখ=২০১১-১২-১৬}}</ref>
 
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনের শৈলী [[কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন|কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের]] শৈলীর কিছুটা প্রতিফলন। এই পদ্ম-আকৃতির কাঠামো মূল ভবনকে ছাতার মত আচ্ছাদন করে। স্টেশনে দুটি টিকেট কাউন্টার রয়েছে। স্টেশনে তিনটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে এবং টিকিট কাউন্টারের পাশে দুটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। টিকেট কাউন্টারের কাছাকাছি কিছু ফাস্ট ফুডের দোকান রয়েছে। পুরাতন প্ল্যাটফর্মকে রেলওয়ে থানায় পরিণত করা হয়েছে।
 
স্টেশনের নিজস্ব নিরাপত্তা রক্ষী, স্টেশন মাস্টার, একজন স্টেশন ব্যবস্থাপক রয়েছে। প্রতিদিন, হাজার হাজার মানুষ স্টেশনের মাধ্যমে আসা যাওয়া করে। মানুষ সরাসরি এই স্টেশন থেকে ছাতক, কুলাউড়া, শায়েস্তাগঞ্জ, আখাউড়া, ঢাকা, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম প্রভৃতি স্থানে যেতে পারে। ট্রেনগুলি এসে থামলে এবং যাত্রা শুরু করার আগে প্ল্যাটফর্মগুলি সর্বদা জনবহুল থাকে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য এবং এলাকার নিয়ন্ত্রণে স্টেশনের ভেতরে এবং বাইরে প্রচুর পুলিশ এবং রক্ষী বাহিনী রয়েছে। পুরাতন প্ল্যাটফর্মকে রেলওয়ে থানায় পরিণত করা হয়েছে।