অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন, ২০০১: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
১ নং লাইন:
বাংলাদেশের '''অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন ২০০১''' অনুসারে ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দের ১৬ ফেব্রুয়ারি তারিখ পর্যন্ত যেসব পাকিস্তানীপাকিস্তানি নাগরিক [[পূর্ব পাকিস্তান (১৯৪৭-১৯৭১)|পূর্ব পাকিস্তান]] অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশ ছেড়ে [[ভারত|ভারতে]] চলে গিয়েছিলেন এবং তাঁদের স্থাবর সম্পত্তি যা পাকিস্তান আমলে 'শত্রু সম্পত্তি' ও বাংলাদেশ আমলে 'অর্পিত সম্পত্তি' নামে অভিহিত হয়েছিল, তা ফেরৎ পেতে পারেন। এই আইনের ২০০১ খ্রিস্টাব্দে প্রথমবার এবং ২০১২ খ্রিস্টাব্দে দ্বিতীয়বারের মতো সংশোধিত হয়। সংশোধিত আইনের ৯ক ধারা অনুযায়ী সরকারী গেজেটে মৌজাভিত্তিক জেলাওয়ারি তালিকা প্রকাশের পর কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নিজেকে অর্পিত সম্পত্তির দাবিদার মনে করলে, তার দাবির সমর্থনে প্রয়োজনীয় প্রমাণাদিসহ সরকারি গেজেট প্রকাশের ৩০০দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা কমিটির সভাপতি অথবা ট্রাইব্যুনালে উক্ত সম্পত্তি অবমুক্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। <ref>[http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Airline&pub_no=975&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=0&archiev=yes&arch_date=15-08-2012 ভুলে ভরা অর্পিত সম্পত্তির গেজেট]</ref>
 
অর্পিত [[সম্পত্তি]] প্রত্যর্পণ আইনের তফশিলে এমন বহু সম্পত্তি অন্তর্ভুক্ত ছিল যা কখনোই অর্পিত সম্পত্তি ছিল না। ফলে হাজার হাজার মানুষকে হয়রানির মুখোমুখি হতে হয়। সাধারণ মানুষের দাবীর মুখে সরকার আইনের "খ" তফশিলটি বাতিল করে।