র‍্যাম্বো:ফার্স্ট ব্লাড পার্ট ২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
২৬ নং লাইন:
== কাহিনী ==
{{spoiler}}
আমেরিকার কোন এক কারাগারে সশ্রম কারাদন্ড পাওয়া জন র‌্যাম্বোকে পাথর ভাঙ্গতে দেখা যায়। কর্নেল স্যামুয়েল ট্রটম্যান র‌্যাম্বোর সাথে দেখা করে তাকে ভিয়েতনামে একটি মিশনে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। কারণ ওই এলাকার একটি ক্যাম্পে র‌্যাম্বোকে ১৯৭১ সালে বন্দি করে রাখা হয়েছিল তাই তার চেয়ে ওই এলাকা সম্পর্কে অন্য কারো ভালো ধারনাধারণা নেই। আরো প্রস্তাব দেয় যদি সে মিশন সফল করে আসতে পারে তাহলে তাকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক সাধারণ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
 
হেলিকাপ্টারে করে জন র‌্যাম্বো অপারেশনের কমান্ড সেন্টার থাইল্যান্ড এ পৌছে তার সাথে ট্রটম্যানের দেখা হয় এবং ট্রটম্যান র‌্যাম্বোর সাথে সেখানকার কমান্ড অফিসার মার্শাল মারডকের পরিচয় করিয়ে দেয়। মারডক তাকে শুধু টার্গেট এরিয়ার ছবি তুলে আনতে বলে এবং মিশনের আরো খুটিনাটি তথ্য বুঝিয়ে দেয়। বিমান থেকে লাফ দেওয়ার সময় র‌্যাম্বোর সাথে থাকা যোগাযোগের যন্ত্রপাতি নিচে পরে যায় ও তার সাথে কমান্ড সেন্টারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর র‌্যাম্বো ভিয়েতনামে একটি স্থানীয় মেয়ের সাথে দেখা করে ও সেই মেয়েই তাকে টার্গেট ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এক আমেরিকান বন্দিকে ক্যাম্প থেকে উদ্ধার করতে গিয়ে সে নিজেই বন্দি হয় যদিও তাকে সাহায্যের জন্য একটি হেলিকাপ্টার আসে কিন্তু মারডকের নির্দেশে হেলিকাপ্টার তাকে না নিয়েই চলে যায়।