মোনাজাইট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে +বিষয়শ্রেণী:ল্যান্থানাইড খনিজ; +বিষয়শ্রেণী:থোরিয়াম খনিজ; +বিষয়শ্রেণী:ফসফেট খনিজ |
অ বানান সংশোধন |
||
৯১ নং লাইন:
বন্ধনীতে থাকা উপাদানসমূহ খনিজে প্রাপ্ত তাদের আপেক্ষিক অনুপাতের ক্রমান্বয়ের উপর ভিত্তি করে তালিকায় রাখা হয়, ল্যান্থানাম (La) হচ্ছে পৃথিবীতে বিরল মোনাজাইটের ভেতর সবথেকে বেশি প্রাপ্ত ধাতু। অল্প কিছু ইউরেনিয়াম এবং থোরিয়ামসহ সামান্য পরিমাণ সিলিকাও পাওয়া যায়। থোরিয়াম ও ইউরেনিয়ামের আলফাক্ষরণের দরুন মোনাজাইটে প্রচুর পরিমাণে হিলিয়াম থাকে যা তাপ প্রদানের মাধ্যমে আলাদা করা যায়।
মোনাজাইট থোরিয়াম, ল্যান্থানাম এবং সিরিয়ামের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ আকরিক। যা প্রায়ই জমে থাকা পাললিক বালুর মাঝে পাওয়া যায়। ভারত, মাদাগাস্কার এবং সাউথ আফ্রিকায় প্রচুর মোনাজাইট বালুর স্তর পাওয়া যায়, বিশেষ করে ভারতে প্রচুর মোনাজাইট আছে।
থোরিয়াম এবং স্বল্প ইউরেনিয়ামের উপস্থিতি কারনে মোনাজাইটে তেজস্ক্রিয় স্বভাব থাকে। ইউরেনিয়াম ও থোরিয়ামের তেজস্ক্রিয়ক্ষরণের ফলে মোনাজাইটের ভূত্বকে থাকা মোনাজাইট যথেষ্ট পুরানো হবার মাধ্যমে সক্ষম করে তোলে। মোনাজাইট স্ফটিকে অসংখ্য স্বতন্ত্র জায়গা থাকে যা সফল ভূতাত্ত্বিক পরিবর্তনের ফলে সৃষ্টি হয় এবং যা মোনাজাইট স্ফটিককরণে রুপান্তর হয়। এই জায়গাগুলো তারিখ নির্ণয় করা গেলে তাদের বাহক পাথরগুলোর ব্যাপারে পর্যাপ্ত
মোনাজাইট শব্দের উৎপত্তি গ্রীক শব্দ μονάζειν (মোনাজেল) থেকে, যা জার্মানে Monazit, যা এর স্ফটিকের ভিন্ন ভিন্ন অভিব্যক্তিকে নির্দেশ করে।
সব মোনাজাইটই একই গঠনতন্ত্র অনুসরণ করে, যার অর্থ এদের পরমাণুর সংযোগসূত্রতার সাথে M(III)ফসফেট এর যৌগিক গঠনের যথেষ্ট মিল আছে। M(III) এর কেন্দ্রে একটা বিকৃত সমন্বয়কারী গোলক আটটি অক্সাইড দ্বারা ঘিরে থাকে আশেপাশে M - O দূরত্বের মাধ্যমে যার দৈর্ঘ্য ২.৬ Å হয়ে থাকে। ফসফেট আয়ন আকৃতিতে চতুস্তলবিশিষ্ট। এই গঠন লিড ক্রোমেটেও দেখা যায়।
|