মহাসাগর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Martin Urbanec (আলোচনা | অবদান)
27.123.244.29-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Al Riaz Uddin Ripon-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৩২ নং লাইন:
[[নাবিক]] এবং অন্যান্য নৌ-বিদদের প্রতিবেদনে জানা জায়, মহাসাগরে প্রায়শঃই দৃশ্যমান রক্তিম আভা, আলোকছটা মাইলের পর মাইল রাত্রে দেখা যায়। ২০০৫ সালে বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো প্রকাশ করেন যে, আলোকচিত্রের মাধ্যমে গ্লো’র উপস্থিতি তারা নিশ্চিত করেছেন। এটি জৈব-আলোকছটার সাহায্যে ঘটতে পারে।
 
== আবিষ্কার ==
== আবিস্কার ==
মহাসাগরে ভ্রমণ ও [[ব্যবসা|ব্যবসা-বাণিজ্যে]] অতিপ্রাচীনকাল থেকেই [[নৌকা]] [[যোগাযোগ|যোগাযোগের]] একটি প্রধান [[পরিবহন]] হিসেবে সু-খ্যাতি অর্জন করেছে। কিন্তু আধুনিক যুগে জলের নীচ দিয়েও ভ্রমণ করা সম্ভবপর হয়েছে। গভীরতম স্থান হিসেবে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ হিসেবে [[নর্দার্ন মারিয়ানা|নর্দার্ন মারিয়ানা দ্বীপের]] '''মারিয়ানা খাতের''' স্থান নির্ণিত হয়েছে। এর গভীরতা ১০,৯৭১ মিটার। [[ব্রিটিশ]] [[নৌযান]] [[চ্যালেঞ্জার-২]] ১৮৫১ সালে স্থানটি জরিপ করে এবং সবচেয়ে গভীর স্থানকে নামকরণ করেছে ‘[[চ্যালেঞ্জার ডিপ]]’ হিসেবে। ১৯৬০ সালে ট্রিস্ট দু’জন ক্রু-সহ ‘চ্যালেঞ্জার-২’-এর কেন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছতে সফলকাম হন।
অধিকাংশ মহাসাগরের কেন্দ্রস্থল এখনো আবিস্কৃত হয়নি এবং স্থানও নির্ণিত হয়নি। ১৯৯৫ সালে [[মহাকর্ষ|মহাকর্ষীয় সূত্র]] প্রয়োগ করে ১০ কিলোমিটারেরও অধিক বৃহৎ ভূ-চিত্রাবলীর দৃশ্য ধারণ করা হয়েছে।