চন্দ্র বিভাজন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মহানবীর (সাঃ) এর নামের সাথে সাঃ লেখতে হয়। সম্প্রসারণ, রচনাশৈলী, হালনাগাদ করা হল ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা |
অ MD. Nafis Bhuiyan-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Moheen-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
{{About|একটি ইসলামের ইতিহাস বিষয়|বিভাজন সংশ্লিষ্ট চাঁদের গঠনের তত্ত্বসমূহের|চাঁদের উৎপত্তি#পরিবর্ধন}}
[[চিত্র:Mohammed Splits the Moon.jpg|thumb|right|[[মুহাম্মদ]] চন্দ্র বিভাজন নির্দেশ করেছেন। একটি ফার্সি ভবিষ্যৎবাণী গ্রন্থ [[ফালনামা]] থেকে অজানা ষোড়শ শতাব্দীর জলরঙ। মুহাম্মদ ডান দিকে অবগুণ্ঠিত ব্যক্তিত্ব।]]
{{মুহাম্মাদ}}
'''চন্দ্র বিভাজন''' বা '''চন্দ্র দ্বিখণ্ডন''' ({{lang-ar|انشقاق القمر}}) হল [[ইসলামের নবী]] [[মুহাম্মাদ]]
আক্ষরিক ব্যাখ্যার সমর্থনকারী প্রাথমিক আখ্যানেরগুলি মুহাম্মদের [[সাহাবী]] [[আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস]], [[আনাস ইবনে মালিক]], [[আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ]] এবং অন্যানদের মাধ্যমে জানা যায়।{{r|কাসির}}{{r|তাবারি}} ভারতীয় মুসলিম পণ্ডিত [[আব্দুল্লাহ ইউসুফ আলী|আব্দুল্লাহ ইউসুফ আলীর]] মতে, বিচারের দিনে চাঁদ পুনরায় বিভক্ত হতে পারে। তিনি বলেছেন যে, আয়াতগুলির [[রূপক]] অর্থও থাকতে পারে, অর্থাৎ বিষয়টি চাঁদের ক্ষেত্রে স্পষ্ট হয়ে গেছে।{{sfn|মরিসন|২০০২|pp=}} কুরআনের আয়াত {{cite quran|৫৪|১–২|style=nosup|expand=no}} স্বর্গীয় দেহের অলঙ্ঘনীয়তার বিষয়টি মধ্যযুগীয় মুসলিম ধর্মতত্ত্ববিদ ও মুসলিম দার্শনিকদের মধ্যে বিতর্কের অংশ ছিল। ২০১০ সালে [[নাসার চান্দ্র বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের]] (এনএলএসআই) কর্মী বিজ্ঞানী ব্র্যাড বেইলি বলেছেন, "বর্তমান কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণের খবর নেই যে চাঁদ কখনো দুটি (বা ততোধিক) অংশে বিভক্ত হয়েছিল এবং পরবর্তীতে যে কোনও সময়ে পুনরায় মিলিত হয়েছিল।"{{r|NASA}}
|