বিজ্ঞান কল্পকাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৭৬ নং লাইন:
'''পার্কার সোলার প্রোবঃ''' মানব নির্মিত দ্রুতগতির মহাকাশযান হলোঃ পার্কার সোলার প্রো-যেটি ৩১ জুলাই ২০১৮ তে মহাকাশে প্রেরণ করা হয়েছে ।এটি সূর্যের নিকটে গিয়ে সূর্যের ইলেক্ট্রিক অরবিটে অবস্থান করবে এবং সূর্যের আবহাওয়া, আবহাওয়ার পরিবর্তন এবং পৃথিবীতে সূর্যের প্রভাব ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করবে। সূর্যের কক্ষপথে প্রোবটির গতি হবে প্রতি সেকেন্ডে ২০০ কি.মি. যা আলোর গতির মাত্র ০.০৭%। তাই এই গতিতে তার প্রক্সিমা সেন্টেরাই পৌছাতে সময় লাগবে ৭,০০০ বছর। (সূত্রঃ <nowiki>https://www.facebook.com/926062800865116/posts/1121555124649215/</nowiki> )
'''পারসিভিয়ারেন্স রোভার:''' ইতিহাস তৈরি করে কঠিনতম 'টাচডাউন<nowiki>''</nowiki> প্রক্রিয়া শেষ করে লালগ্রহের দেশ মঙ্গলে সফলভাবে পা রেখেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মার্স রোভার ‘পারসিভিয়ারেন্স। উল্লেখ্য, আজ পর্যন্ত এতবড় যান মঙ্গলে কখনও পাঠায়নি নাসা। মঙ্গলে প্রাণের সন্ধানের খোঁজ করতেই এই ঝুঁকিপূর্ণ ঐতিহাসিক যাত্রা মার্কিন মহাকাশযানের। এবার অপেক্ষা মঙ্গলে প্রাণ রয়েছে কী না, এই বড় প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার। নাসা সূত্রে খবর, লাল গ্রহে প্রাণের সন্ধান করবে ‘পারসিভের্যান্স’। সেইসঙ্গে খোঁড়াখুঁড়ি করে মাটি ও পাথর সংগ্রহ করবে। ৪৩টি টেস্ট টিউবে তা সংগ্রহ করা হবে। ২০২৬ সালে নাসার পরবর্তী অভিযানে সেই টেস্ট টিউবগুলি পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা রয়েছে। ২০১২ সালে মঙ্গলের লাল মাটিতে সফলভাবে অবতরণ করে ‘কিউরিওসিটি রোভার’। ২০১৮ সালে মঙ্গলের বুকে নামে নাসার মহাকাশযান ‘ইনসাইট’। তবে এবার লাল গ্রহে সভ্যতার গড়ার লক্ষ্য নিয়েছে পৃথিবী। অপেক্ষা সেটাই।
নাসার বরাতে বিবিসি জানিয়েছে, জিএমটি সময় ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২১ বৃহস্পতিবার ২০টা ৫৫ মিনিটে ‘জেসেরো’ নামে পরিচিত মঙ্গলের নিরক্ষীয় অঞ্চলে সফলভাবে অবতরণ করে পারসেভারেন্স। তখন বাংলাদেশ সময় ছিল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা ৫৫ মিনিট। এই মিশনের ডেপুটি প্রজেক্ট ম্যানেজার ম্যাট ওয়ালেস বলেছেন, ‘সুসংবাদ হলো আমার ধারণা, মহাকাশযানটি একটি দারুণ অবস্থানে আছে।’পারসেভারেন্স রোভারটি মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করার বার্তা আসার সঙ্গে সঙ্গে আনন্দে ফেটে পড়েন নাসার বিজ্ঞানীরা। ছয় চাকার এই রোভারটি মঙ্গলের মাটিতে অন্তত দুই বছর অবস্থান করবে। এই সময়ে গ্রহটির পাথুরে মাটি ড্রিল করে সেখানে অতীতে কোনো প্রাণের অস্তিত্ব ছিল কি না তা খুঁজবে এটি। প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়ার সম্ভাবনা জোরালো করতে পারসেভারেন্সকে গ্রহটির ‘জেসেরো’ ক্র্যাটার অববাহিকায় অবতরণের জন্য বেছে নেয় নাসা। বিজ্ঞানিদের বিশ্বাস, এক সময় সেখানে একটি হ্রদ ছিল, পরে সেটি প্রাচীন এক নদী দ্বারা বিলুপ্ত হয়ে যায়।
পারসেভারেন্সের সফল অবতরণের পর নাসা ও সংশ্লিষ্টদের অভিনন্দন জানিয়ে টুইট করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। লিখেছেন, ‘পারসেভারেন্সের ঐতিহাসিক অবতরণ সম্ভব করে তোলায় নাসা ও প্রত্যেককে অভিনন্দন। আজ আবারও প্রমাণ হলো, বিজ্ঞানের শক্তি ও আমেরিকান উদ্ভাবনী কিছুই সম্ভাবনা রাজ্যের বাইরে
'''গল্প-কল্প নয়: এবার মঙ্গল-আকাশে উড়বে হেলিলকপ্টার!'''
|