আবার তোরা মানুষ হ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
মুছে ফেলা বিষয়শ্রেণী সরানো হয়েছে
বানান (By FindAndReplace)
৭ নং লাইন:
| রচয়িতা =
| চিত্রনাট্যকার =
| কাহিনীকারকাহিনিকার =[[আমজাদ হোসেন]]
| শ্রেষ্ঠাংশে = [[সরকার ফিরোজ]]<br />[[ববিতা]]<br />[[রাইসুল ইসলাম আসাদ]]<br/>[[ফারুক]]
| সুরকার =
২৩ নং লাইন:
'''''আবার তোরা মানুষ হ''''' হচ্ছে ১৯৭৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://mukhomukhosh.net/2016/12/01/abar-tora-manus-ho/ |লিপির-শিরোনাম=আবার তোরা মানুষ হ – একটি সমকালীন পটভূমির দূরদর্শী চলচ্চিত্র |অনূদিত-শিরোনাম=Abar Tora Manush Ho - a contemporary background film |লেখক=CF Zaman |ওয়েবসাইট=Mukh o mukhosh |ভাষা=bn}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/todays-paper/sub-editorial/180513/%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7-%E0%A6%B9|শিরোনাম=এখনও প্রাসঙ্গিক ‘আবার তোরা মানুষ হ’|ওয়েবসাইট=[[যুগান্তর পত্রিকা]]}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.ananda-alo.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7-%E0%A6%B9/|শিরোনাম=বিতর্ক: আবার তোরা মানুষ হ|ওয়েবসাইট=www.ananda-alo.com|সংগ্রহের-তারিখ=২৭ জুন ২০১৯|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181224142613/http://www.ananda-alo.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7-%E0%A6%B9/|আর্কাইভের-তারিখ=২৪ ডিসেম্বর ২০১৮|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> চলচ্চিত্রটির পরিচালক [[খান আতাউর রহমান]] কলেজ প্রিন্সিপাল হিসেবে অভিনয় করেছিলেন।
 
== কাহিনীকাহিনি সংক্ষেপ ==
বঙ্গবাণী নামক এক কলেজে সাতজন তরুণ পড়ত, মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তারা যোগ দেয় যুদ্ধে এবং যুদ্ধ শেষে তাদের জীবন আর আগের মত থাকেনা। দেখা যায় যে যুদ্ধ শেষ হয়ে যাবার পরেও তাদের কাছে রয়েছে অস্ত্র-বন্দুক। তবে অস্ত্রকে তারা কোনো ঋণাত্মক কাজে ব্যবহার করেনা। তারা সমাজের কোনো জায়গায় অন্যায়/দূর্নীতি দেখলে সেটা প্রতিরোধ করার চেষ্টা করে। তরুণরা স্বাধীন দেশেও তাদের এক প্রকারের যুদ্ধ চালায়। বঙ্গবাণী কলেজের অধ্যক্ষ একজন অত্যন্ত আদর্শবান মানুষ, ঐ সাত তরুণ তাকে অনেক সম্মান করে।
 
ঐ সাত তরুণের নাম হচ্ছে হিরে, চুন্নি, পান্না, সোনা, রতন, কাঞ্চন আর মাণিক। তখনকার সাধারণ মানুষদের ভোগান্তি যেমন দোকানে বেশি দামে কোনো জিনিস বিক্রি করা, কিংবা মানুষের প্রতি অবিচার দেখলে এই সাত তরুণ ক্ষেপে যেত এবং দোকানদারদেরকে অস্ত্র দিয়ে ভয় দেখিয়ে তাদেরকে একবার বন্দুক দিয়ে পেটায় সোনা, হিরে আর কাঞ্চন। মাণিকের প্রেমিকা নীলা একবার এ ব্যাপারে তাকে জিজ্ঞেস করে কিন্তু মাণিক হতাশার সহিত উত্তর দেয় এবং তার এহেন কর্মকাণ্ডের পক্ষে সাফাই গায়।
 
চলচ্চিত্রটির কাহিনীকাহিনি মূলত সাত তরুণের সমাজে চলা অসততা দমন করা নিয়েই তবে একদা একবার কলেজের পরীক্ষার সময়ে পরীক্ষার হলে নকল করা হচ্ছিলো যেখানে মাণিক নিজেও নকলে অংশ নেয় এবং অধ্যক্ষের কাছে ধরা খেয়ে কলেজ থেকে বহিষ্কৃত হয়। পরবর্তীতে সাত তরুণই সমাজকে তাদের আদর্শ অনুযায়ী ঠিক করতে না পেরে ব্যক্তিগত হতাশা থেকে অপকর্মে জড়িয়ে যায়।
== শ্রেষ্ঠাংশে ==
{{অসম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ}}
৪৫ নং লাইন:
==পুরস্কার==
*'''[[বাচসাস পুরস্কার]]'''
সেরা কাহিনীকারকাহিনিকার - [[আমজাদ হোসেন]]<ref name="স্টার-২০০৪">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Our Talents |ইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/2004/11/05/d41105140382.htm |সংগ্রহের-তারিখ=৩ এপ্রিল ২০১৯|কর্ম=[[দ্য ডেইলি স্টার (বাংলাদেশ)|দ্য ডেইলি স্টার]] |তারিখ=৫ নভেম্বর ২০০৪}}</ref>
== আরও দেখুন ==
*[[এখনই সময় (১৯৮০-এর চলচ্চিত্র)]]