আগুনের পরশমণি (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বিষয়শ্রেণী যোগ
বানান (By FindAndReplace)
৭ নং লাইন:
| রচয়িতা = [[হুমায়ূন আহমেদ]]
| চিত্রনাট্যকার =
| কাহিনিকার =
| কাহিনীকার =
| শ্রেষ্ঠাংশে = [[বিপাশা হায়াত]]<br />[[আসাদুজ্জামান নূর]]<br />[[আবুল হায়াত]]<br />[[ডলি জহুর]]
| সুরকার = [[সত্য সাহা]]
২৫ নং লাইন:
'''আগুনের পরশমণি''' ১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত [[বাংলাদেশী]] [[বাংলা ভাষা]]র [[চলচ্চিত্র]]। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক [[হুমায়ূন আহমেদ]]। এটি তাঁর নিজের লেখা [[আগুনের পরশমণি (উপন্যাস)|আগুনের পরশমণি]] উপন্যাস অবলম্বনে নির্মাণ করেন এবং এটিই তাঁর পরিচালিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। এতে অভিনয় করেছেন [[বিপাশা হায়াত]], [[আসাদুজ্জামান নূর]], [[আবুল হায়াত]], [[ডলি জহুর]] সহ আরো অনেকে। [[বাংলাদেশ সরকার|বাংলাদেশ সরকারের]] অনুদানের নির্মিত ''আগুনের পরশমণি'' চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ আটটি বিভাগে [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] অর্জন করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2012-07-20&ni=103672 |শিরোনাম=চলে গেলেন নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমাযূন আহমেদ |তারিখ=২০ জুলাই ২০১২ |সংবাদপত্র=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]] |অবস্থান=ঢাকা, বাংলাদেশ |সংগ্রহের-তারিখ=২৫ মে ২০১৬ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140409030907/http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2012-07-20&ni=103672 |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৪-০৪-০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
== কাহিনীকাহিনি সংক্ষেপ ==
১৯৭১ সালের মে মাস। অবরুদ্ধ ঢাকায় ভীষণ নিস্তব্ধ রাতের বুক চিরে ছুটছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাঁজোয়া গাড়ির বহর। তীব্র হতাশা, তীব্র ভয়ে কাঁপছে বাংলাদেশের মানুষ। অবরুদ্ধ ঢাকার একটি পরিবারের কর্তা মতিন সাহেব ট্রানজিস্টার শোনার চেষ্টা করছেন মৃদু ভলিউমে। ভয়েস অব আমেরিকা, বিবিসি, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র শোনার চেষ্টা করছেন। নব ঘোরাচ্ছেন ট্রানজিস্টারের। হঠাৎ শুনতে পেলেন বজ্রকণ্ঠের অংশ বিশেষ : ‘মনে রাখবা রক্ত যখন দিয়েছি / রক্ত আরও দিবঃ / এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম / এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। কিছুই ভালো লাগেনা মতিন সাহেবের বড় মেয়ে রাত্রির। তাদের পরিবারে কয়েকদিন পর হাজির হন মতিন সাহেবের বন্ধুর ছেলে বদি। বদি এবং তার সহযোদ্ধারা একের পর এক অভিযান করে সফলতা লাভ করে। কিন্তু এক এক করে তারা পাক বাহিনীর হাতে বন্দি হয়। একটি অপারেশনে গুলিবিদ্ধ হয় বদি। তাকে মতিন সাহেবের বাড়িতে রেখে ফেরার পথে ধরা পড়ে গেরিলাযোদ্ধা রাশেদুল করিম। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় থু থু ছিটিয়েছেন পাকিস্তানী মেজরের মুখে। হাতের আঙুল কেটে ফেলা হয়েছে তাঁর। তবুও তিনি মাথা নোয়াননি। কার্ফ্যু শুরু হওয়ায় তাকে সারানোর মত ডাক্তার, ঔষধের জন্য সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু তিনি কি পারবেন সকাল পর্যন্ত বাঁচতে? তিনি কি আরেকটি ভোরের সূর্যালোক দেখতে পাবেন? এভাবেই শেষ হয় চলচ্চিত্রের কাহিনী।কাহিনি।
 
== চরিত্রসমূহ ==
৫১ নং লাইন:
* শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী - [[শিলা আহমেদ]]
* শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক - [[সত্য সাহা]]
* শ্রেষ্ঠ কাহিনীকারকাহিনিকার - [[হুমায়ূন আহমেদ]]
* শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা - [[হুমায়ূন আহমেদ]]
* শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক - মফিজুল হক