বাপজানের বায়স্কোপ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

| কাহিনীকারকাহিনিকার = মাসুম রেজা

'''''বাপজানের বায়স্কোপ''''' হল [[রিয়াজুল রিজু]] পরিচালিত ও প্রযোজিত ২০১৫ সালের বাংলাদেশী নাট্য [[চলচ্চিত্র]]। কারুকাজ ফিল্মসের ব্যানারে নির্মিত চলচ্চিত্রটি রিয়াজুল রিজু পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র। ছবিটির কাহিনীকাহিনি লিখেছেন [[মাসুম রেজা]] এবং চিত্রনাট্য লিখেছেন মাসুম রেজা ও রিয়াজুল রিজু। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন [[শহীদুজ্জামান সেলিম]], [[শতাব্দী ওয়াদুদ]] ও সানজিদা তন্ময়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মুক্তিযুদ্ধের গল্প ‘বাপজানের বায়স্কোপ’ |ইউআরএল=http://www.ntvbd.com/entertainment/31984//print |সংবাদপত্র=এনটিভি অনলাইন |অবস্থান=ঢাকা, বাংলাদেশ |তারিখ=১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ মে ২০১৭ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20171116114913/http://www.ntvbd.com/entertainment/31984/print |আর্কাইভের-তারিখ=১৬ নভেম্বর ২০১৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>

==কাহিনীকাহিনি সংক্ষেপ==

চলচ্চিত্রটির পটভূমি যমুনা পাড়ের চর “চর ভাগিনা”। চরের মালিক জীবন সরকার আর প্রান্তিক চাষী হাসেন মোল্লা কে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে কাহিনী।কাহিনি। হাসেন মোল্লার পিতা চরে চরে বায়োস্কোপ খেলা দেখিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। পিতার মৃত্যুর পর সেই বায়োস্কোপের বাক্সটি ঘরেই পড়ে থাকে। ছাপোষা কৃষক হাসেন মোল্লাকে তবুও ক্ষণে ক্ষণে নাড়া দিয়ে যায় বাবার শেষ স্মৃতি, পোড়ায় মন। একসময় হাসেন মোল্লা ঠিক করে ফেলে সপ্তাহে একদিন করে হলেও সে বায়োস্কোপের খেলা দেখাবে। বায়োস্কোপ বাক্সটি ঝেড়ে মুছে পরিষ্কার করে প্রস্তুত করে দূর চরে খেলা দেখাতে যাবার জন্যে। পুরনো ছবিগুলো নষ্ট সময়ের ব্যবধানে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় হাসেন মোল্লা এক নতুন কাহীনি ছবিতে আঁকিয়ে নেয়, নতুন রীল বানায়। কিন্তু চরের মহাজন জীবন সরকারের আঁতে ঘা লাগে তাতে। সে ঘোষণা করে দেয় এই বায়স্কোপ চলবে না, এই খেলা দেখানো যাবে না!

* '''বিজয়ী:''' [[বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ কাহিনীকারকাহিনিকার|শ্রেষ্ঠ কাহিনীকারকাহিনিকার]] - মাসুম রেজা