বিজ্ঞান কল্পকাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৭৫ নং লাইন:
'''পার্কার সোলার প্রোবঃ''' মানব নির্মিত দ্রুতগতির মহাকাশযান হলোঃ পার্কার সোলার প্রো-যেটি ৩১ জুলাই ২০১৮ তে মহাকাশে প্রেরণ করা হয়েছে ।এটি সূর্যের নিকটে গিয়ে সূর্যের ইলেক্ট্রিক অরবিটে অবস্থান করবে এবং সূর্যের আবহাওয়া, আবহাওয়ার পরিবর্তন এবং পৃথিবীতে সূর্যের প্রভাব ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করবে। সূর্যের কক্ষপথে প্রোবটির গতি হবে প্রতি সেকেন্ডে ২০০ কি.মি. যা আলোর গতির মাত্র ০.০৭%। তাই এই গতিতে তার প্রক্সিমা সেন্টেরাই পৌছাতে সময় লাগবে ৭,০০০ বছর। (সূত্রঃ <nowiki>https://www.facebook.com/926062800865116/posts/1121555124649215/</nowiki> )
'''ভয়েজার-১: ভয়েজার ১'''' হল একটি ৭২২-কিলোগ্রাম (১,৫৯২ পা) [[স্পেস প্রোব]] যা [[নাসা]] ১৯৭৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর মহাশূন্যে প্রেরণ করে সৌরজগতের বাইরের পরিবেশ সম্পর্কে জানার জন্য। এটি ৪৩ বছর ধরে চালনা করা হচ্ছে এবং এটি ডিপ স্পেস নেটওয়ার্কের সাথে যোগাযোগ করে কমান্ড নেয়ার জন্য এবং তথ্য দেয়ার জন্য। ২০১৪ সালের ১১ নভেম্বর এটি পৃথিবী থেকে ১৩০.২৯ AU (১.৯৪৯×১০<sup>১০</sup> কিমি) (আনুমানিক ১২ বিলিয়ন মাইল) দূরত্ব অতিক্রম করে, এটিই পৃথিবী থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী স্পেস প্রোব।
১৯৭৯ সালে [[বৃহস্পতি]] এবং ১৯৮০ সালে [[শনি]] সিস্টেমের সম্মুখীন হওয়ার পর ১৯৮০ সালের ২০ নভেম্বর এর প্রাথমিক মিশন শেষ হয়। এটিই ছিল প্রথম প্রোব যা দুটি গ্রহের এবং এদের উপগ্রহের বিশদ তথ্য এবং ছবি দিতে সক্ষম হয়। ভয়েজার ১ হল [[ভয়েজার প্রোগ্রাম|ভয়েজার প্রোগ্রাম]] এর অংশ এবং [[ভয়েজার ২|ভয়েজার ২]] সাদৃশ্য যার কাজ সৌরজগতের সীমানা কুইপার বেল্ট, [[হেলিওস্ফিয়ার|হেলিওস্ফিয়ার]] এবং নক্ষত্রমন্ডলের মধ্যবর্তী এলাকার তথ্য প্রেরণ করা।
'''টাইম ট্রাভেল আসলে কী?'''
|