বাজিদ খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
শৈশবকাল - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
১১১ নং লাইন:
ব্যাটিংয়ে অর্থোডক্স কৌশলের সমন্বয় ঘটিয়ে স্থির মেজাজে ব্যাটিং কর্মে অগ্রসর হতেন। ১৫ বছর বয়সে পাকিস্তানের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পক্ষে খেলেন। এরপর, উচ্চশিক্ষা গ্রহণের উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান। ১৯৯৮ থেকে ২০০০ সময়কালে ব্রাইটন কলেজে অধ্যয়নকালীন ম্যাট প্রায়রের সাথে খেলেন।<ref name="oba" /> তন্মধ্যে, ১৯৯৯ সালে তারা একত্রে ২০ খেলায় দলের বিজয়ে ভূমিকা রাখেন।<ref name="oba">{{cite web |url=http://www.oldbrightonians.com/cricket_01.htm |title=OBA Cricket |accessdate=2007-01-22 |archiveurl=https://web.archive.org/web/20061210041300/http://www.oldbrightonians.com/cricket_01.htm |archivedate=10 December 2006}}</ref> এরপর, [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের]] পক্ষেও খেলেছিলেন তিনি।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৯৯৭-৯৮ মৌসুম থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বাজিদ খানের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ২০০৩-০৪ মৌসুমে দূর্দান্ত সময় অতিবাহিত করেন। ৭০-এর অধিক গড়ে রান তোলার পর অবশেষে পাকিস্তানের পক্ষে খেলার সুযোগ পান।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও তিনটিমাত্র [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণ করেছেন বাজিদ খান। ২৬ মে, ২০০৫ তারিখে ব্রিজটাউনে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার [[এক টেস্টের বিস্ময়কারী|একমাত্র টেস্টে]] অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। অন্যদিকে, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০০৪ তারিখে মুলতানে সফরকারী জিম্বাবুয়ে দলের বিপক্ষে [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অভিষেক ঘটে তার। ১৬ এপ্রিল, ২০০৮ তারিখে মুলতানে সফরকারী বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি।
 
২০০৪-০৫ মৌসুমের শুরুতে ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। সাতটি যুবদের টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বাজিদ খান পাকিস্তানের পক্ষে একটিমাত্র টেস্টে অংশ নিতে পেরেছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তার অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। এরফলে, [[জর্জ হ্যাডলি|হ্যাডলি পরিবারের]] পর দ্বিতীয় পরিবার হিসেবে পিতামহ, পিতা ও পুত্রের টেস্ট খেলার মর্যাদাপ্রাপ্ত হন।
 
== তথ্যসূত্র ==