রিয়াজ আফ্রিদি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অবসর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৭৪ নং লাইন:
২০০১-০২ মৌসুম থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত রিয়াজ আফ্রিদি’র [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। দীর্ঘদেহী ও শশব্যস্ত ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার রিয়াজ আফ্রিদি ২০০৪ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে খেলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় পাকিস্তান দল ব্যর্থ হলেও বেশ সুখ্যাতি কুড়ান তিনি। ১৩-এর কম গড়ে ১৯ উইকেট দখল করে দলের শীর্ষ উইকেট শিকারীতে পরিণত হন। এরফলে, বড়দের দলে দ্রুত অংশগ্রহণের সুযোগ হয় তার। ঐ মৌসুমে ৮০টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পান।
 
ডিসেম্বর, ২০১৭ সালে তার কনিষ্ঠ ভ্রাতা [[শাহীন আফ্রিদি]] ২০১৮ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলার জন্যে পাকিস্তান দলে অন্তর্ভূক্ত হন।<ref>{{cite web |url=http://www.espncricinfo.com/story/_/id/21675170/hasan-khan-lead-pakistan-19s-world-cup |title=Hasan Khan to lead Pakistan Under-19s at World Cup |accessdate=5 December 2017 |work=ESPN Cricinfo}}</ref> পাকিস্তানী ফুটবলার ইয়াসির আফ্রিদি’র চাচাতো ভাই তিনি।
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করেছেন রিয়াজ আফ্রিদি। ২৮ অক্টোবর, ২০০৪ তারিখে করাচীতে সফরকারী [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা দলের]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার [[এক টেস্টের বিস্ময়কারী|একমাত্র টেস্টে]] অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। এছাড়াও, তাকে কোন [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআইয়ে]] অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।
 
২০০৪ সালের শেষদিকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে রানা [[নাভেদ-উল-হাসান|নাভেদ-উল-হাসানের]] সাথে তারও একযোগে টেস্ট অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়।<ref name="ESPNcricinfo - Riaz Afridi - Pakistan">{{cite web|url=http://www.espncricinfo.com/Pakistan/content/player/42590.html|title=Riaz Afridi - Pakistan|work=[[ESPNcricinfo]]|publisher=[[ESPN Inc.]]|accessdate=25 July 2014}}</ref> দূর্ভাগ্যবশতঃ এটিই তার একমাত্র আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ ছিল। খেলায় দুই [[উইকেট]] পেলেও তার বোলিং ভঙ্গীমা নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে কেবলমাত্র ঘরোয়া ক্রিকেটেই তিনি অংশ নিতে থাকেন। তবে, আঘাতের কারণেও তাকে এ স্তরের ক্রিকেটে প্রতিবন্ধকতার পরিবেশ সৃষ্টি করে।
 
== অবসর ==
আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণের সম্ভাবনা তেমন না থাকায় আটজন পাকিস্তানী খেলোয়াড়ের অন্যতম হিসেবে ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ সালে অনুমোদনবিহীন ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লীগে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। [[পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড|পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)]] থেকে খেলোয়াড়দের উপর আন্তর্জাতিক খেলাসহ ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশগ্রহণের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রদান করে।
 
২০০৭ সালে অনুমোদনবিহীন [[Indian Cricket League|ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লীগে (আইসিএল)]] [[Lahore Badshahs|লাহোর বাদশাহের]] পক্ষে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। এরফলে ভবিষ্যতে পাকিস্তানের পক্ষে টেস্ট খেলায় অংশগ্রহণে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। ঐ মৌসুমের গ্রীষ্মে ইংল্যান্ডের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় এনওয়াইএসডি লীগে গ্রেট আইটন সিসি’র পক্ষে খেলেন। ঐ লীগে দলের বিজয়ে ভূমিকা রাখেন। ঐ প্রতিযোগিতায় শীর্ষ উইকেট শিকারীতে পরিণত হন।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
 
== আরও দেখুন ==
* [[মোহাম্মদ খলিল]]
* [[দানিশ কানেরিয়া]]
* [[এক টেস্টের বিস্ময়কারী]]
* [[পাকিস্তানী টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা]]
* [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দলসমূহের বর্তমান তালিকা]]
* [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী পরিবারের তালিকা]]
 
== বহিঃসংযোগ ==
* {{ক্রিকইনফো}}