রিয়াজ আফ্রিদি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
তথ্যছক অন্তর্ভূক্তি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ক্রিকেটার
{{Infobox cricketer
| name = রিয়াজ আফ্রিদি
| image =
৬ নং লাইন:
| fullname = রিয়াজ আফ্রিদি
| nickname =
| birth_date = {{Birthজন্ম dateতারিখ and ageবয়স|1985|1|21|df=yes}}
| birth_place = পেশাওয়ার, খাইবার পাখতুনখোয়া, [[পাকিস্তান]]
| death_date =
| death_place =
১৩ নং লাইন:
| heightinch =
| heightm =
| family = [[Shaheen Afridi|শাহীন আফ্রিদি]] (ভ্রাতা)<br>ইয়াসির আফ্রিদি<!-- Yasir Afridi --> (চাচাতো ভাই)
 
| batting = ডানহাতি
৬৭ নং লাইন:
}}
 
'''রিয়াজ আফ্রিদি''' ({{lang-ur|ریاض آفریدی}}; জন্ম: ২১ জানুয়ারি, ১৯৮৫) খাইবার পাখতুনখোয়ার পেশাওয়ার এলাকায় জন্মগ্রহণকারী কোচ ও সাবেক পাকিস্তানী আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তান ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়কালে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
 
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর পাকিস্তানী ক্রিকেটে [[Khyber Pakhtunkhwa cricket team|খাইবার পাখতুনখোয়া দলের]] প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন তিনি।
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
২০০১-০২ মৌসুম থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত রিয়াজ আফ্রিদি’র [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।
২০০১-০২ মৌসুম থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত রিয়াজ আফ্রিদি’র [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। দীর্ঘদেহী ও শশব্যস্ত ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার রিয়াজ আফ্রিদি ২০০৪ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে খেলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় পাকিস্তান দল ব্যর্থ হলেও বেশ সুখ্যাতি কুড়ান তিনি। ১৩-এর কম গড়ে ১৯ উইকেট দখল করে দলের শীর্ষ উইকেট শিকারীতে পরিণত হন। এরফলে, বড়দের দলে দ্রুত অংশগ্রহণের সুযোগ হয় তার। ঐ মৌসুমে ৮০টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পান।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করেছেন রিয়াজ আফ্রিদি। ২৮ অক্টোবর, ২০০৪ তারিখে করাচীতে সফরকারী শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার [[এক টেস্টের বিস্ময়কারী|একমাত্র টেস্টে]] অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। এছাড়াও, তাকে কোন [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআইয়ে]] অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।
 
২০০৪ সালের শেষদিকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে রানা নাভেদ-উল-হাসানের সাথে তারও টেস্ট অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। দূর্ভাগ্যবশতঃ এটিই তার একমাত্র আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ ছিল। দুই উইকেট পেলেও তার বোলিং ভঙ্গীমা নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে কেবলমাত্র ঘরোয়া ক্রিকেটেই তিনি অংশ নিতে থাকেন। তবে, আঘাতের কারণেও তাকে এ স্তরের ক্রিকেটে প্রতিবন্ধকতার পরিবেশ সৃষ্টি করে।
 
আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণের সম্ভাবনা তেমন না থাকায় আটজন পাকিস্তানী খেলোয়াড়ের অন্যতম হিসেবে ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ সালে অনুমোদনবিহীন ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লীগে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড থেকে খেলোয়াড়দের উপর আন্তর্জাতিক খেলাসহ ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশগ্রহণের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রদান করে।
 
== তথ্যসূত্র ==