ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩৮ নং লাইন:
 
১০টি পশ্চিমা দেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতিকরা আইনের ২১, ২৫, ২৮ ও ৩২ ধারা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে উদ্বেগ কূটনীতিকদের |ইউআরএল=https://www.jugantor.com/todays-paper/first-page/31553/ডিজিটাল-নিরাপত্তা-আইন-নিয়ে-উদ্বেগ-কূটনীতিকদের |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ |কর্ম=দৈনিক যুগান্তর |তারিখ=২৬ মার্চ ২০১৮}}</ref> এই আইনকে সংবিধানের মূলনীতির পরিপন্থী আখ্যা দিয়ে [[ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ|টিআইবি]] আইনটি পাস না করতে অনুরোধ জানান। প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক [[ড. ইফতেখারুজ্জামান]] বলেন, বিতর্কিত ৩২ ধারার ডিজিটাল গুপ্তচর বৃত্তির ক্ষেত্রে ঔপনিবেশিক আমলের [[অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট, ১৯২৩]] অনুসরণের সুপারিশ করার দৃষ্টান্ত অত্যন্ত হতাশা ও দুঃখজনক<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=‘ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল’ আইন হিসাবে পাস না করার আহ্বান টিআইবির |ইউআরএল=https://www.jugantor.com/national/90449/ডিজিটাল-নিরাপত্তা-বিল-আইন-হিসাবে-পাস-না-করার-আহ্বান-টিআইবির |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ |কর্ম=দৈনিক যুগান্তর}}</ref> এ আইনের কারণে বাক স্বাধীনতা ওপর বিরূপ প্রভাব ও তথ্য জানার অধিকার বিঘ্নিত হবে বলে [[সুলতানা কামাল]] অভিমত প্রকাশ করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সাংবাদিকরা ঝুঁকির মধ্যে পড়বেন: সুলতানা কামাল |ইউআরএল=https://www.jugantor.com/national/12897/সাংবাদিকরা-ঝুঁকির-মধ্যে-পড়বেন-সুলতানা-কামাল |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ |কর্ম=দৈনিক যুগান্তর}}</ref> ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে কালো আইন বলে আখ্যায়িত করে [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল]]। সংবাদ সম্মেলনে এ দলের প্রতিনিধি [[রিজভী আহমেদ]], এ আইনকে বাকস্বাধীনতা বিরোধী বলে আখ্যায়িত করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাকস্বাধীনতাবিরোধী: রিজভী |ইউআরএল=https://www.jugantor.com/politics/12814/ডিজিটাল-নিরাপত্তা-আইন-বাকস্বাধীনতাবিরোধী-রিজভী |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ |কর্ম=দৈনিক যুগান্তর}}</ref>
 
==মৃত্যু==
ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের আওতায় মুশতাক আহমেদকে ২০২০ সালের মে মাসে গ্রেফতার করা হয়। ২০২১ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারী মুশতাক আহমেদ কাশিমপুর কারাগারে বন্দী অবস্থায় মারা যান।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার লেখক মুশতাকের মৃত্যু কারাগারে, কিশোরও অসুস্থ|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87|সংগ্রহের-তারিখ=২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ |কর্ম=দৈনিক প্রথম আলো}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==