তাঞ্জাবুর শিল্পকলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অনুবাদ, সম্প্রসারণ
অনুবাদ, সম্প্রসারণ
৮ নং লাইন:
 
২০১১ সময়কালে তাঞ্জাভুরের সরকারি যাদুঘরে বিশ শতকে তৈরি একটা ফলক প্রদর্শিত হয়। নির্ধারিত ধাতু দিয়ে তৈরি ফলকটায় [[কারুশিল্প]] নির্মিত [[নটরাজ]] মূর্তি, [[পতঞ্জলি]] ঋষি এবং পদ্মের ওপর দণ্ডায়মান ভঙ্গিতে দেবী [[শিবকামিনী|শিবকামি]] মূর্তি, যা ফলকের মাঝখানে কঠিন আবরণে আবৃত করা আছে।<ref name=Plate>{{Cite news|url=http://www.newindianexpress.com/cities/chennai/Thanjavur-art-plate-on-display-at-museum/2013/06/04/article1618407.ece|title=Thanjavur art plate on display at museum|date=4 June 2013|newspaper=Express News Service}}</ref>
 
== তৈরির পদ্ধতি ==
হস্তনির্মিত তাঞ্জাভুর শিল্পকলার তিনটে উপাদান আছে: মূল ভিত্তি পাত, প্রাথমিক কারুশিল্প সহ একটা ধাতুনির্মিত চক্রাকার পাত, এবং দ্বিতীয় কারুশিল্প। ভিত্তিতে পিতলের পাত ব্যবহৃত হয়, রুপোর পাত দিয়ে কারুশিল্প বানানো হয়, ত্রিমাত্রিক প্রতিমূর্তি দৃশ্যমান করে ছাঁচ বানাতে পিচ অথবা মোমের বর্ডে পাতটাকে আটকানো হয়। প্রথমে হস্তশিপীরা ভিত্তি পাতটাকে বিশেষ শক্ত ধাতু দিয়ে প্রস্তুত করেন। তারপর নকশা অনুযায়ী শিল্পকর্ম অথবা কারুশিল্পগুলো সৃষ্টি করেন মণিকাররা, এবং বিশেষ অধিকারপ্রাপ্ত হিরে-সেটিং বিশেষজ্ঞ শিল্পীগণ পূর্ণরূপ দেন। এই শিল্পকর্ম তৈরির পদ্ধতির সঙ্গে যুক্ত আছে: ভিত্তি পাত তৈরি, তামার পাত ঢালাই, ছাঁচ প্রস্তুতি, এবং তামার পাতের ওপর মূল ভাব অনুযায়ী কারুশিল্প সৃষ্টি এবং রং করা। ভিত্তি পাতও মূল ভাবের কাজ দিয়ে ঢাকা হয়। ফুল এবং অন্যান্য নকশা দিয়ে কারুকাজের ওপর খোদাই করা হয়, এবং শেষে পালিশ করে শিল্পকর্মকে পূর্ণ রূপ দেওয়া হয়।{{Sfn|Rathakrishnan|2010|pp=250&ndash;51}}
 
এই শিল্পকলা দেশের ভিতর বাজারজাতকরণ করা হয় এবং বিদেশে রপ্তানিও করা হয়ে থাকে। এগুলো সাধারণত শিল্পীরা নিজেরাই সরাসরি বিক্রি করেন অথবা হস্তশিল্পের বিপণিতে প্রদর্শনের মাধ্যমে এবং বিদেশে রপ্তানিকারকদের দ্বারা বাজারজাতকরণ করা হয়।{{Sfn|Rathakrishnan|2010|p=252}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:তামিল সংস্কৃতি]]