২০১৬ সালে পাকিস্তানে ৩৪ জন আলেমের পক্ষ হতে একটি ফতওয়া দেয়া হয় যে, জন্মগতভাবে [[আন্তঃলিঙ্গ|আন্তঃলিঙ্গের]] অন্তর্ভুক্ত হিজড়াদের মাঝে যাদেরকে শারীরিক পরীক্ষার দ্বারা আলাদাভাবে নারী বা পুরুষ হিসেবে চিহ্নিত করা যাবে, তাদের মধ্যে বিপরীতকামী বিবাহ বৈধ। এমনকি সাধারণ মানুষও চাইলে তাদেরকে বিয়ে করতে পারবে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=https://www.thenews.com.pk/latest/131023-New-fatwa-allows-transgender-marriages-Pakistan | শিরোনাম=New fatwa allows transgender marriages in Pakistan. | প্রকাশক=[[The News (Pakistan)]] | তারিখ=27 June 2016 | সংগ্রহের-তারিখ=1 July 2016}}</ref>
সহীহ বুখারী হাদিসে বর্ণিত রয়েছে, হিজড়াদেরকে নির্বাসিত করতে হবে। নবী মুহাম্মদ নিজেই তাদের ঘর থেকে বের করে দিতেন।
মুসলিম ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লা'নত করেছেন নারীরূপী পুরুষ ও পুরুষরূপী নারীদের উপর এবং বলেছেনঃ তাদেরকে বের করে দাও তোমাদের ঘর হতে এবং তিনি অমুক অমুককে বের করে দিয়েছেন। - সহীহ বূখারী ৬৩৭৩
ট্রান্সফোবিয়ার প্রমাণ পাওয়া যায় আরোও কিছু সহীহ হাদিসে
আয়িশাহ (রাঃ) সূত্রে অনুরূপ হাদীস বর্ণিত। এতে আরো রয়েছেঃ ‘‘তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাকে আল-বায়দা নামক স্থানে পাঠিয়ে দিলেন। এরপর সে (হিজড়া) প্রতি শুক্রবার খাদ্যের জন্য শহরে আসতো।
- সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত) ৪১০৯
সহীহ বুখারী ৩৯৮৮; স
সহীহ বুখারী ৪৮৫৫;
সহীহ বুখারী ৪৮৪৬
নামাজি হিজড়াদেরকে হত্যা করা যাবে না।
সহিহ হাদিসে এটিও পরিষ্কারভাবে বর্ণিত রয়েছে, নবী মুহাম্মদ (সাঃ) মুসলিম নামাজি হিজড়ারা নামাজ পড়ার কারণে তাদেরকে হত্যা করতে নিষেধ করেছেন।
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। কোনো একদিন এক হিজড়াকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট আনা হলো। তার হাত-পা মেহেদী দ্বারা রাঙ্গানো ছিলো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এর এ অবস্থা কেন? বলা হলো, হে আল্লাহর রাসূল! সে নারীর বেশ ধরেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে আন-নকী নামক স্থানে নির্বাসন দেয়ার নির্দেশ দিলেন। সাহাবীগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি তাকে হত্যা করবো না? তিনি বললেনঃ সালাত আদায়কারীকে হত্যা করতে আমাকে নিষেধ করা হয়েছে। আবূ উসামাহ (রহঃ) বলেন, আন-নাফী‘ হলো মদীনার প্রান্তবর্তী একটি জনপদ, এটা বাকী নয়।
আবু দাউদ ৪৯২৮
এ
এই হাদিসটি আরো বেশ কয়েকজায়গাতেই পাওয়া যায়।
মিশকাতঃ ৪৪৮১
==হিন্দু ধর্মে রূপান্তরিত লিঙ্গ==
|