গোপীনাথ বরদলৈ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
৬১ নং লাইন:
 
==মৃত্যু==
১৯৫০ সনের ১৫ আগস্ট গোপীনাথ প্রচন্ড বুক ব্যাথার অনু্ভতি করলেন। চিকিৎসকেরা এই রোগের উপশম করতে পারেন নাই ফলে উক্ত রাত্র ২:৪০ মিনিটে তিনি দেহত্যাগ করেন। শ্মশান যাত্রার দিন অর্ধউত্তোলিত ভারতীয় পতাকা ও ফুলের মালা দ্বারা সুসজ্জিত গাড়িতে গোপীনাথ বরদলৈয়ের মৃতদেহ বহন করা হয়। উলুধ্বনি ও হরিনাম করে শোকযাত্রা করা হয়েছিল। সহস্র জনসাধারন, অসম পুলিশ ও সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী এই শোকযাত্রায় অংশ গ্রহণ করে গোপীনাথকে শেষবারের মত বিদায় জানায়। সম্পূর্ণ শহর প্রদক্ষিণ করার পর মৃতদেহ কংগ্রেশ কার্য্যালয়ে নেওয়া হয়েছিল। অবশেষে নবগ্রহ শ্মশানে নানান রাজকীয় সন্মানসম্মান প্রদর্শন করার পর মৃতদেহের অন্তিম কার্য সমাপ্ত করা হয়েছিল।
 
==ভারত রত্ন সন্মানসম্মান==
১৯৯৯ সনে গোপীনাথ বরদলৈকে ভারত সরকার ভারতের সর্বোচ্চ সন্মানীয়সম্মানীয় পুরস্কার “ ভারত রত্ন” দ্বারা সন্মানীতসম্মানীত করেন। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মধ্যে এই পুরস্কার লাভ করা তিনি প্রথম ও একমাত্র ব্যক্তি। তৎকালীন ভারতের রাস্ট্রপতি কে.আর.নারায়নন রাস্ট্রপতি ভবনে আয়োজিত একটি সভায় গোপীনাথ বরদলৈয়ের পত্নী সুরবালা বরদলৈয়ের হস্তে এই সম্মান প্রদান করেন।
 
==তথ্যসূত্র==