বায়ারফ্রিঞ্জেন্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8
১ নং লাইন:
[[File:Crystal on graph paper.jpg|280px|thumb|ছক কাগজের ওপর রাখা একটি [[ক্যালসাইট]] স্ফটিকের যুগ্ন প্রতিসরণ]]
[[File:Fluorescence in calcite.jpg|280px|thumb|ক্যালসিয়েট স্ফটিকে প্রস্ফুটন এবং বায়ারফ্রিঞ্জেন্স যখন লেজারের একটি মরিচী দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়]]
'''বায়ারফ্রিঞ্জেন্স''' হলো কোনো বস্তুর [[প্রতিসরাঙ্ক]] থাকার একটি [[আলোকবিজ্ঞান|আলোকিক]] বৈশিষ্ট্য যা [[সমবর্তন (তরঙ্গ)|সমবর্তন]] এবং আলোর বিস্তারের দিকের ওপর নির্ভর করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.olympusmicro.com/primer/lightandcolor/birefringence.html |শিরোনাম = Olympus Microscopy Resource Center |প্রকাশক=Olympus America Inc. |সংগ্রহের-তারিখ=2011-11-13 }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০২১ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> এই আলোকিক [[অ্যানাইসোট্রপি|ধারণার]] বস্তুগুলিকে বলা হয় '''বায়ারফ্রিঞ্জেন্ট''' (বা '''বায়ারফ্র‍্যাক্টিভ''')। বায়ারফ্রিঞ্জেন্সকে প্রায়সই বস্তুর প্রতিসরণাঙ্কের সর্বোচ্চ পার্থক্যের ভিত্তিতে গণনা করা হয়। প্রায়শই অ-ঘনকাকৃতির স্ফটিকের গঠন গঠন সম্পন্ন স্ফটিকগুলি বায়ারফ্রিঞ্জেন্ট হয়, যেমন [[পীড়ন (বলবিজ্ঞান)|যান্ত্রিক পীড়নের]] অধীন [[প্লাস্টিক]]।
 
বায়ারফ্রিঞ্জেন্স যুগ্ন প্রতিসরণের কারণ যাদ্দারা, বায়ারফ্রিঞ্জেন্ট বস্তুর আপতিত কোনো আলোক [[রশ্মি (আলোকবিদ্যা)|রশ্মি]] কিছুটা ভিন্ন রাস্তা বেছে নেয় এবং দুইটি রশ্মিতে বিভক্ত হয়ে যায়। এই ক্রিয়াটি ১৬৬৯ সালে একজন ডেনিস বিজ্ঞানি [[র‍্যাসমুস বারটালিন]] কতৃক প্রথম বর্ণিত হয়, যিনি অন্যতম সবচেয়ে শক্তিশালী বায়ারফ্রিঞ্জেন্স সম্পন্ন [[ক্যালসাইট]] স্ফটিকে ইহা পর্যবেক্ষণ করেন।<ref>See:
১,৭১,৯২৭টি

সম্পাদনা