শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৭২ নং লাইন:
এম আর আখতার মুকুলের মতে, {{quote| বিশ্বের অনুন্নত দেশগুলোতে ষড়যন্ত্র করে আইনসম্মত সরকারের পতন ঘটানো ও প্রতিটি ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের সাথে সেই দেশের শক্তিশালী সংবাদপত্রের ও সাংবাদিকের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যোগাযোগ রয়েছে। বাংলাদেশেও তার ব্যতিক্রম হয়নি<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=[[মুজিবের রক্ত লাল]]|শেষাংশ=মুকুল|প্রথমাংশ=এম আর আখতার|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref> }}
জনমত গঠনে সংবাদপত্রের ভূমিকা অনস্বীকার্য হলেও স্বাধীনতা-উত্তরকালে বাংলাদেশের বেশ কিছু সংবাদ পত্র, মুজিব ও তার সরকারকে জনগণের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=[[মুজিব হত্যার তদন্ত ও রায়]]|শেষাংশ=সাহা|প্রথমাংশ=পরেশ|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref><ref name=":6">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=[[মুজিবের রক্ত লাল]]|শেষাংশ=মুকুল|প্রথমাংশ=এম আর আখতার|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে তফাজ্জল হোসেন (মানিক মিয়া) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত [[দৈনিক ইত্তেফাক]]
নতুন করে প্রকাশিত ইত্তেফাক, পাক-হানাদার সমর্থক হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী সংবাদ পরিবেশন করতে শুরু করে। স্বাধীনতার পর মুজিব তাদের ক্ষমা করে দিলেও, সাধারণ মানুষের অভাব-অভিযোগের ওপর ভিত্তি করে ইত্তেফাক মুজিব-বিদ্বেষী জনমত গড়ে তুলতে থাকে। আবদুল গাফফার চৌধুরীর মতে, {{উক্তি| তবে একটা কথা মানিক মিয়ার মৃত্যুর ১৯ বছর পর কঠিন সত্য বলে মনে হচ্ছে, এই কথাটা হলো, এই ইত্তেফাক মানিক মিয়ার প্রতিষ্ঠিত দৈনিক ইত্তেফাক নয়, মানিক মিয়ার ইত্তেফাক পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে ভস্মীভূত হয়েছে, শহীদ হয়েছে। শহীদ হয়েছেন মানিক মিয়ার উত্তরসূরি ইত্তেফাকের কার্যনির্বাহী সম্পাদক সিরাজুদ্দীন হোসেন এখন যে ইত্তেফাক তা ইত্তেফাকের ভস্ম থেকে জেগে ওঠা প্রেতাত্মা, এ প্রেতাত্মা বাংলার জনগণের কণ্ঠ নয়; এই পত্রিকা স্বৈরাচারীর ও গণশত্রুদের সেবাদাস, পদ ও অর্থের ক্রীতদাস।}}<ref name=":6" />
|