জগৎ (জীববিদ্যা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shariat1729 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Shariat1729 (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
২২ নং লাইন:
অনুজীববিজ্ঞানের উৎকর্ষ সাধন হলে জানতে পারা যায় এককোষী জীবদের মাঝে আবার দুইটি ভাগ রয়েছে। কিছু এককোষী জীবের নিউক্লিয়াস সুগঠিত হয় আর কিছু জীবের নিউক্লিয়াস সুগঠিত হয়না। ১৯২৫ সালে এডওয়ার্ড চ্যটন দুইটি নতুন শব্দ জীববিজ্ঞানে আনেন ‘প্রোক্যরিয়ট’ (যাদের নিউক্লিয়াস সুগঠিত নয়) ও ইউক্যরিয়ট (যাদের নিউক্লিয়াস সুগঠিত)। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC1197417/|শিরোনাম=The Prokaryote-Eukaryote Dichotomy: Meanings and Mythology|শেষাংশ=Sapp|প্রথমাংশ=J.|সাময়িকী=Microbiology and Molecular Biology Reviews}}</ref> ১৯৩৮ সালে হার্বার্ট এফ. কোপল্যন্ড জীবজগৎকে চার রাজ্যে ভাগ প্রস্তাব দান করেন। এই চারটি রাজ্যের নাম হলো – ১. মনেরা ২. প্রোটিস্টা ৩. প্লান্টি ৪. এনিমেলিয়া। বর্তমানে শনাক্তকৃত ব্যকটেরিয়া ও আর্কিয়া এই মনেরা রাজ্যের অন্তর্গত। ১৯৬০ এর দিকে রজার স্টেনিয়ার ও সি.বি. ভ্যান নীল এই রাজ্যের প্রচারে সহায়তা করেন এবং এই রাজ্যের উর্দ্ধে দুইটি অধিজগতে ভাগ করেন, (১) প্রাককেন্দ্রিক অধিজগৎ ও (২) সুকেন্দ্রিক অধিজগৎ ।
[[চিত্র:Four kingdom.png|থাম্ব|440x440পিক্সেল|চার রাজ্য |কেন্দ্র]]
 
=== পাঁচ রাজ্য ===
হুইটটেকার পরবর্তীতে ফানজাইকে আলাদাভাবে একটি রাজ্য হিসেবে বিবেচনা করার প্রস্তাব করেন। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Not plants or animals: a brief history of the origin of Kingdoms Protozoa, Protista and Protoctista|শেষাংশ=Scamardella|প্রথমাংশ=Joseph M.|বছর=1999|প্রকাশক=International Microbiology}}</ref> ১৯৬৯ সালে হুইটটেকার তার এই প্রস্তাব বাস্তবায়ন করেন যার ফলে পাঁচ রাজ্যের জীবজগৎ আমরা পাই। এটি প্রধানত পুষ্টির উপর বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছিলো। এই পাঁচ রাজ্যকে আমরা দুই অধি জগতের সাথে যোগ করতে পারে। হুইটটেকারের এই পত্র প্রকাশের ফলে উচ্চ বিদ্যালয়ের বইগুলোতে এই পাঁচ রাজ্যের সিস্টেমটি ব্যবহার শুরু হয়।
[[চিত্র:Five kingdom bd.png|কেন্দ্র|থাম্ব|440x440পিক্সেল|পাঁচ রাজ্য ]]
 
=== ছয় রাজ্য ===
১৯৭৭ সালে, রাবোসোমাল আরএনএ এর ভিত্তিতে কার্ল ওস ও তার সহযোগীরা মনেরাকে দুই ভাগে ভাগ করার চিন্তা করেন। (১) ইউব্যকটেরিয়া (যা পরবর্তীতে যাদেরকে ব্যকটেরিয়া নামকরণ করা হয়) এবং (২) আর্কিব্যকটেরিয়া (যাদেরকে পরবর্তীতে আর্কিয়া নামকরণ করা হয়)। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://link.springer.com/article/10.1007/BF01796092|শিরোনাম=An ancient divergence among the bacteria|শেষাংশ=Balch|প্রথমাংশ=W.E|সাময়িকী=J. Mol. Evol.}}</ref> এর ফলে ছয় রাজ্যের জীবজগৎ আমরা দেখতে পাই।
[[চিত্র:Six kingdom.png|কেন্দ্র|থাম্ব|440x440পিক্সেল|ছয় রাজ্য ]]
 
== তথ্যসূত্র ==