আদা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মিসবাহুল হক (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
বানান সংশোধন
১৫ নং লাইন:
|binomial_authority = [[Roscoe]]<ref name="GRIN">{{GRIN|accessdate=10 Dec 2017}}</ref>
||image_caption=}}
'''আদা''' একটি উদ্ভিদ মূল যা মানুষের মসলা এবং ভেজষভেষজ ঔষুধওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://nccih.nih.gov/health/ginger|শিরোনাম=Ginger|তারিখ=2006-05-01|ওয়েবসাইট=NCCIH|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2020-01-31}}</ref> [[মসলা|মশলা]] জাতীয় ফসলের মধ্যে আদা অন্যতম। আদা খাদ্যশিল্পে, পানীয় তৈরীতে, আচার, ঔষধ ও সুগন্ধি তৈরীতে ব্যবহার করা হয়। আদা সেই প্রথম মশালাগুলির মধ্যে একটি যা এশিয়া থেকে ইউরোপে রপ্তানি করা হয়েছিল,হয়েছিল। যা মূলত মশালার বাণিজ্যের মাধ্যমে পৌঁছেছিল এবংপৌঁছেছিল। প্রাচীন গ্রীস এবং রোমানরা এটি ব্যবহার করত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://powo.science.kew.org/taxon/urn:lsid:ipni.org:names:798372-1|শিরোনাম=Zingiber officinale Roscoe {{!}} Plants of the World Online {{!}} Kew Science|ওয়েবসাইট=Plants of the World Online|সংগ্রহের-তারিখ=2020-01-31}}</ref>
 
==ঔষধি ব্যবহার==
এটি ভেষজ ঔষধ। মুখের রুচি বাড়াতে ও বদহজম রোদেরোধে আদা শুকিয়ে চিবিয়ে খাওয়া হয়। অধিকন্তুঅধিকিন্তু সর্দি, কাশি, আমাশয়, জন্ডিস, পেট ফাঁপায় আদা চিবিয়ে বা রস করে খাওয়া হয়। <ref>http://www.bdtoday.net/newsdetail/detail/43/10676</ref>
 
==বিস্ত‌‌ৃতি==
==বিস্তৃতি==
আদা অর্থকরী ফসলের চেয়ে আদা চাষ করা লাভজনক। বাংলাদেশের [[টাঙ্গাইল]], [[ময়মনসিংহ]], [[রংপুর]], [[গাইবান্ধা]], [[লালমনিরহাট]], [[নীলফামারী]], [[পঞ্চগড়]] ও পার্বত্য জেলাগুলোতে ব্যাপকভাবে আদা চাষ হয়ে থাকে।
 
==চাষাবাদ==
'''উপযুক্ত জমি ও মাটি -''' জল নিকাশের সুব্যবস্থা আছে এমন উঁচু বেলে-দো-আঁশ আদা চাষের জন্য উপযোগী।
পানি নিকাশের সুব্যবস্থা আছে এমন উঁচু বেলে-দো-আঁশ আদা চাষের জন্য উপযোগী।
 
ফাল্গুন'''বীজ রোপণ-'''ফাল্গ‌ুন থেকে বৈশাখ মাস(এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে মে মাস ) পর্যন্ত লাগানো যায়। সাধারণত ১২-১৫ গ্রাম ওজনের ১-২টি কুঁড়িঅঙ্ক‌ুর বিশিষ্ট কন্দ লাগানো হয়। ৪০-৪৫ সে.মি. দূরে দূরে সারি করে ২০ সে.মি. দূরে ৫ সে.মি. গভীরে আদা লাগানো হয়। কন্দ লাগানো পর ভেলী করে দিতে হয়। প্রতি হেক্টরে ১০০০ কেজি বীজের প্রয়োজন হয়।
'''বীজ রোপণ'''
ফাল্গুন থেকে বৈশাখ মাস(এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে মে মাস ) পর্যন্ত লাগানো যায়। সাধারণত ১২-১৫ গ্রাম ওজনের ১-২টি কুঁড়ি বিশিষ্ট কন্দ লাগানো হয়। ৪০-৪৫ সে.মি. দূরে দূরে সারি করে ২০ সে.মি. দূরে ৫ সে.মি. গভীরে আদা লাগানো হয়। কন্দ লাগানো পর ভেলী করে দিতে হয়। প্রতি হেক্টরে ১০০০ কেজি বীজের প্রয়োজন হয়।
'''ফসল সংগ্রহ''' -আদা লাগানোর ৯-১০ মাস পর উঠানোর উপযোগী হয়।<ref>কৃষি তথ্য সার্ভিস www.ais.gov.bd</ref> গাছের প্রায় সব পাতা শুকিয়ে গেলে আদা তোলা হয়। ফলন প্রতি হেক্টরে ১২-১৩ টন।
'''ফসল সংগ্রহ'''
আদা লাগানোর ৯-১০ মাস পর উঠানোর উপযোগী হয়।<ref>কৃষি তথ্য সার্ভিস www.ais.gov.bd</ref> গাছের প্রায় সব পাতা শুকিয়ে গেলে আদা তোলা হয়। ফলন প্রতি হেক্টরে ১২-১৩ টন।
সাধারণত ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে আদা উত্তোলন করা হয়।
 
==পুষ্টি গুণ==
আদায় [[আমিষ]]প্রোটিন ২·৩%, [[শ্বেতসার]] ১২·৩% , [[আঁশ]] ২·৪% , [[খনিজ পদার্থ]], ১·২% [[পানি]]জল ৮০·৮% ইত্যাদি উপাদান বিদ্যমান।
 
==গুনাগুণ==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/আদা' থেকে আনীত