বিজ্ঞান কল্পকাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৮৮ নং লাইন:
'''আইনস্টাইন-রোজেন ব্রিজ'''
কৃষ্ণ গহ্বরের আয়ুস্কাল শেষ হওয়ার পূর্বাবস্থায় মহাকর্ষের প্রভাবে চুপসে গিয়ে অতি শক্তিশালী মহাকর্ষীয় বলের সৃষ্টি করে। তাতে কৃষ্ণ গহ্বরের আগের নক্ষত্রের পদার্থগুলো চুপসে গিয়ে অসীম ঘনত্বের একটি সিঙ্গুলারিটি বা পরম বিন্দুর সৃষ্টি করে যার বহিঃপ্রান্তকে বলা হয় ইভেন্ট হরাইজন বা ঘটনাদিগন্ত। পরম বিন্দু থেকে বহুদূরে দুইটি কৃষ্ণ গহ্বর তাদের ঘটনাদিগন্তের কাছে যুক্ত হয় অর্থাৎ এই অন্চলের চারপাশের বক্র ও মসৃণ স্থান-কাল থেকে সৃষ্টি হয় এক প্রকার সেতুবন্ধ বা যোগসূত্র যাকে বলা হয় “আইনস্টাইন-রোজেন ব্রিজ” বা সেতু
ঘটনা দিগন্ত অন্চলের এই “আইনস্টাইন-রোজেন ব্রিজ” ব্যবহার করেই অসীম বিশ্বের অসীম দূরত্ব পাড়ি দেয়ার আশা-প্রত্যাশায় প্রহর গুনছেন সায়েন্স ফিকশনিস্টরা। এই ওয়ার্ম হোলের মাধ্যমে যেমন এক কৃষ্ণ গহ্বর থেকে আরেক কৃষ্ণ গহ্বরে অনেকটা ট্যানেল আকারে গমণাগমনে সন্দেহ নেই পরম স্বাচ্ছন্দ্য এনে দেবে বৈকি। এটি হচ্ছে সায়েন্স ফিকশনিস্টদের জন্য সুসংবাদ, অন্ততঃ নিউট্রিনো আলোর গতির উর্ধ্বে উঠার তত্ত্ব বানচাল হয়ে যাওয়ার পর যে হতাশা দেখে দিয়েছিল তাতে ওয়ার্ম হোল একপ্রকার আশার আলো দেখাচ্ছে তাতে কম কী?
|