নুরুল ইসলাম বাবুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২০ নং লাইন:
== কর্মজীবন ==
নুরুল ইসলাম বাবুল মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। ১৯৭৪ সালে তিনি যমুনা গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। বস্ত্র, ইলেকট্রনিক, ওভেন গার্মেন্টস, রাসায়নিক, চামড়া, পানীয়, টয়লেট্রিজ, মোটরসাইকেল এবং আবাসন খাতে তার ব্যবসা ছিল। তিনি [[যমুনা ফিউচার পার্ক]], বাংলা [[দৈনিক যুগান্তর]] পত্রিকার ও [[যমুনা টিভি|যমুনা টেলিভিশনের]] মালিক ছিলেন।
== সমালোচনা ==
===খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ===
২০০৩ সালে একটি রিয়েল এস্টেট প্রকল্পের ড্রেজার কর্মী প্রামাণিক আলম [[বাড্ডা থানা|বাড্ডা]]য় খুন হন, এই খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ২০০৪ সালে বাবুলকে গ্রেফতার করা হয়। ২০০৪ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশের বিভিন্ন নিরাপত্তা সংস্থার প্রায় ১০০ জন আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্মী ঢাকার গুলশানে বাবুলের বাড়িতে অভিযান চালায়। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী [[লুৎফুজ্জামান বাবর]] এই অভিযান পর্যবেক্ষণ করেন এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এই জন্য অনুমতি নিয়েছিলেন। প্রধান মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাকে জামিন দিতে অস্বীকার করে। ড্রেজারের মালিক একটি মামলা দায়ের করেন, যিনি দাবি করেন যে প্রমানিকসহ যেখানে তার কর্মীরা ঘুমাচ্ছিল সেখানে বাবুলের ১২ জন লোক জোর করে প্রবেশ করে এবং গুলি চালায়। আহত প্রামাণিককে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ও যেখানে তিনি পরে মারা যান। বাবুলের আইনজীবী দাবি করেন যে এই অভিযোগটি একটি ষড়যন্ত্রের অংশ, যারা বাবুলের সাফল্যে ঈর্ষান্বিত এবং তারা বাবুলের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চায়।<ref name=":
===হত্যার হুমকি===
২০০৩ সালের এপ্রিল মাসে, বিনিয়োগ বোর্ডের তৎকালীন চেয়ারম্যান ও আমার দেশ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা [[মাহমুদুর রহমান]]কে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগে বাবুলকে বাংলাদেশ পুলিশ গ্রেফতার করে। পরে তিনি জামিনে মুক্তি পান। একই মামলায় তার বিরুদ্ধে সাভারে জমি দখলের অভিযোগ আনা হয়। এই ঘটনার আগে বাংলাদেশের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, বাবুলের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। যেখানে তিনি অভিযোগ আনেন যে বাবুল তাঁকে হত্যার হুমকি দিয়েছে।<ref name=":
===অবৈধ সম্পত্তি থাকা===
|