খুলনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nahian 1234567890 (আলোচনা | অবদান)
আমি নতুন কিছু তথ্যবহুল লেখা দিয়ে উন্নত করেছি যা খুলনার বর্তমান শিল্প অবস্থা কে সুন্দরভাবে তুলে ধরবে
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Nahian 1234567890-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Foysalur Rahman Shuvo-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১৬৮ নং লাইন:
== শিল্প ==
[[চিত্র:Rupsha Bridge 38.jpg|thumbnail|right|রূপসা নদী]]
একসময় খুলনা শিল্পশহর হিসাবে বিখ্যাত হলেও বর্তমানে এখানকার বেশিরভাগ শিল্পই রুগ্ন। পূর্বে খুলনাতে দেশের একমাত্র নিউজপ্রিন্ট ও হার্ডবোর্ড মিল ছিল যা এখন বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। খুলনার বেশির ভাগ পাটকলগুলোও একের পর এক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।তবে সাগর জুট স্পিনিং মিলস (সেনহাটি ) ৫ দশ তার উৎপাদন ,রপ্তানি ও বাজারজাতকরণ ধরে রেখেছে সুনামের সাথে । বর্তমানে খুলনার উল্লেখযোগ্য শিল্প হল বেসরকারী উদ্যোগে গড়ে ওঠা রপ্তানীযোগ্য মাছ শিল্প। দেশের একমাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত তারশিল্প কারখানা [[বাংলাদেশ ক্যাবল শিল্প লিমিটেড]] খুলনায় অবস্থিত।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
খুলনা বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম নগর এবং দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর নগরী,নগরী হওয়ায় এখানকার অর্থনীতির পটেনশিয়ালটি এবং ব্যপ্তি বর্তমানে অনেক বড়[[https://en.m.wikipedia.org/wiki/Khulna]]খুলনা দেশের অন্যতম শিল্প নগরী।খুলনায় বর্তমানে মাছ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশের অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখছে।এই কারণে দেশের মেরুদণ্ড নামে পরিচিত দেশের ৫টি শিল্পের মধ্যে হিমায়িত খাদ্য ও মৎস্য রপ্তানি অন্যতম।বর্তমানে খুলনা মহানগরীতে মংলা সমুদ্র বন্দর যা কিনা দেশের ২য় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর এবং নোয়াপাড়া নদী বন্দর,দেশের সব থেকে বড় স্থলবন্দর বেনাপোল এবং খুলনার নিজস্ব নদী বন্দরের বদৌলতে এবং পদ্মা সেতু কে ঘিরে খুলনায় একাধিক বড় প্রকল্প হাতে নেওয়ায় খুলনাঞ্চলের অর্থনীতি শিল্প বাণিজ্য বেশ দ্রুত এগোচ্ছে।একটি শিল্পাঞ্চলে একাধিক ইন্ডাস্ট্রি থাকবে স্বাভাবিক।পুরনো সময়েতে খুলনায় সব থেকে বেশি ছিল পাটপাটজাত উৎপাদন শিল্প,তবে বর্তমানে সারা দেশের ন্যায় খুলনায় তেও পাটশিল্পের অবনতি হচ্ছে যদিও এখনো বড় বড় পাট শিল্পকারখানার মধ্যে সব কারখানা বন্ধ হয়নি,এখনো ঐতিহ্য ধরে রেখেছে।[[https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=305497139562780&id=143060899139739]]সব থেকে অন্যতম হলো স্পিনিং মিলস (সেনহাটি)যা তার উৎপাদন রপ্তানি ও বাজারজাতকরণ ধরে রেখেছে সুনামের সাথে ।বর্তমানে খুলনার উল্লেখযোগ্য শিল্প হলো বেসরকারী উদ্যোগে গড়ে ওঠা রপ্তানীযোগ্য চিংড়ী মাছ এবং হিমায়িত খাদ্য রপ্তানি শিল্প। দেশের একমাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত তারশিল্প কারখানা বাংলাদেশ ক্যাবল শিল্প লিমিটেড খুলনায় অবস্থিত।খুলনায় বর্তমানে সহজ উন্নত যাতায়াত ব্যবস্থা,বন্দর সুবিধা এবং অর্থনৈতিক গুরুত্ব এবং পদ্মা সেতুকে ঘিরে বড় সব প্রকল্প হাতে নেওয়ায় খুলনায় অনেক ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠছে।বর্তমানে করোনার ধাক্কা কাটিয়ে উঠে খুলনা আবার কর্মচাঞ্চল্যময় হয়ে উঠছে।[[https://www.ntvbd.com/bangladesh/36108/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%81-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A7%8B-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87]]
 
খুলনাকে এক সময় বলা হত রুপালি শহর। এর কারণ এই এলাকাতে প্রচুর পরিমাণ চিংড়ী উৎপাদন করা হত। এখনও হয়, যদিও কিছুটা কমে গেছে। আপনি খুলনার দৌলতপুরের মহসিন মোড় থেকে যতই পথ অতিক্রম করতে থাকবেন ততই দেখতে থাকবেন রাস্তার দূ ধার দিয়ে শুধু বিল আর মাছের ঘের। এসব ঘেরে সাদা মাছের সাথে চাষ হয় প্রচুর চিংড়ী। এবং খুলনার পাইকগাছা , দাকোপ , কয়রা উপজেলাতে লোনা পানি ঘের দেখা যায় সেখানে প্রচুর পরিমানে বাগদা চিংড়ি হয়।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
খুলনাকে বলা হয় রুপালি শহর।এই নামটি দ্বারা পরিচিত হয়েছে খুলনা নগরী শুধুমাত্র এখানকার হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানি শিল্পের কারণে।যদিও এখন কৃষি দিক বাদ দিয়ে মানুষের শিল্পের দিকে ঝোক বেশি,তারপরও খুলনার গ্রামাঞ্চলে এখনো নোনা পানি,মিষ্টি পানির বিভিন্ন জাতের চিংড়ি,সাদা মাছ চাষ হচ্ছে।এই কারণে খুলনার গ্রামাঞ্চলে অনেক ঘের দেখতে পাওয়া যায়।এ ছাড়া খুলনার ফুলতলা ডুমুরিয়া তে ঐতিহ্যবাহী গ্রাম্য শিল্প বিদ্যমান রয়েছে যেমন মৃৎশিল্প,হস্তশিল্প ইত্যাদি।খুলনাঞ্চলের সব থেকে অন্যতম ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প হলো মাদুড় বা পাটি,এটি বেতের তৈরী একধরনের কার্পেট যা মাটিতে বসার ক্ষেত্রে কিংবা অন্যান্য হরেক কাজে লাগে।
খুলনা অঞ্চলের ডুমুরিয়ার কিছু গ্রামে মৃৎশিল্পের অস্থিত্ব বিদ্যমান।এখানে মাটির টব কলসি হাড়ি পতিল তৈরি করে [[কুমোর|কুমোরেরা]]।
 
খুলনা নগরীর শিল্প গুলোর মধ্যে আরেকটি বিশেষ দিক হলো পর্যটন শিল্প।সুন্দরবনের সৌন্দর্য এবং সুন্দরবনের সমুদ্র সৈকতের স্নিগ্ধতার আকর্ষনে প্রতিবছর খুলনায় অনেক দেশি বিদেশি পর্যটকের আগমন ঘটে,ফলে সুন্দরবন কে ঘিরে পর্যটন শিল্প গড়ে উঠেছে।এছাড়া খুলনায় পর্যটন শিল্পের বিকাশে ৩ ও ৪ তারকা মানের হোটেলের পাশাপাশি বিশ্বমানের দুইটি ৫ তারকা মানের হোটেলের নির্মান কাজ চলছে এবং বটিয়াঘাটায় রানা রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের অধীনে আরেকটি ৫তারকা মানের হোটেল নির্মাণের কথা চলছে।[[https://www.banglanews24.com/tourism/news/bd/532066]]
 
== নদ নদী ==