নরম্যান গালিচান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
Adding 3 books for যাচাইযোগ্যতা (20210126)) #IABot (v2.0.8) (GreenC bot
৭৯ নং লাইন:
পালমারস্টোন নর্থ হাই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন নরম্যান গালিচান।<ref>''[[New Zealand Truth]]'', 13 November 1930, p. 16.</ref> দীর্ঘদেহী স্লো লেফট-আর্ম বোলার ও নিচেরসারির ব্যাটসম্যান ছিলেন তিনি।
 
১৯২৪-২৫ মৌসুম থেকে ১৯৪৬-৪৭ মৌসুম পর্যন্ত মানাওয়াতু দলের সদস্যরূপে হক কাপে অংশ নেন। এ সময়ে তিনি ১১.৫৯ গড়ে ১৭৭ উইকেট ও ৩২.৭৬ গড়ে ১৪০৯ রান তুলেন।<ref name="wis70">{{বই উদ্ধৃতি | শিরোনাম = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | সংস্করণ = 1970 | প্রকাশক = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | অধ্যায় = Obituaries, 1969 | পাতা = [https://archive.org/details/wisdencricketers0000unse_y6r8/page/1021 1021] }}</ref> [[হক কাপ]] প্রতিযোগিতায় মানাওয়াতু দলের পক্ষে খেলোয়াড়ী জীবনের অধিকাংশ খেলায় অংশ নিয়েছেন। ১৯৩৫-৩৬ মৌসুমে মানাওয়াতু শিরোপা জয় করে। চার খেলায় মাত্র ৬.৬৬ গড়ে ৩০ উইকেট পান নরম্যান গালিচান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Bowling in Hawke Cup 1935-36|ইউআরএল=https://cricketarchive.com/Archive/Events/6/Hawke_Cup_1935-36/Bowling_by_Average.html|ওয়েবসাইট=CricketArchive|সংগ্রহের-তারিখ=10 May 2017}}</ref>
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
৮৭ নং লাইন:
১৯৩৭ সালে [[ইংল্যান্ড]] সফরে [[নিউজিল্যান্ড]] দলের সদস্যরূপে খেলেন। ঐ সফরে ১৪জন খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ থাকলেও ১৫জন সদস্যকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Gallichan to join N.Z. team|সাময়িকী=Press|তারিখ=24 March 1937|খণ্ড=LXXIII|সংখ্যা নং=22049|পাতা=p. 14|ইউআরএল=https://paperspast.natlib.govt.nz/newspapers/CHP19370324.2.120|সংগ্রহের-তারিখ=6 November 2017}}</ref>
 
সফরের শুরুরদিকের খেলাগুলোয় বেশ ভালো খেলেন। কিন্তু, উইজডেনের কাছে তার খেলায় ধারাবাহিকতাহীনরূপে গণ্য হয়।<ref name="wis38">{{বই উদ্ধৃতি | শিরোনাম = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | সংস্করণ = 1938 | প্রকাশক = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | অধ্যায় = New Zealanders in England in 1937 | পাতাসমূহ = [https://archive.org/details/wisdencricketers0000unse_y6r8/page/192 192]&ndash;196 }}</ref> ২৪ জুলাই, ১৯৩৭ তারিখে খেলোয়াড়ী জীবনের একমাত্র টেস্টে স্বাগতিক [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেন তিনি। ম্যানচেস্টারের [[ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড|ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ডে]] অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে খেলার সুযোগ হয় তার। তিনি আঘাতপ্রাপ্ত [[অ্যালবি রবার্টস|আলবি রবার্টসের]] স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন।<ref name="Manch">{{বই উদ্ধৃতি | শিরোনাম = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | সংস্করণ = 1938 | প্রকাশক = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | অধ্যায় = New Zealanders in England in 1937 | পাতাসমূহ = [https://archive.org/details/wisdencricketers0000unse_y6r8/page/224 224]&ndash;226 }}</ref> খেলায় তিনি তিন উইকেট ও দুই ইনিংসে ৩২ রান তুলতে পেরেছিলেন। রবার্টস সুস্থ হয়ে সিরিজের তৃতীয় ও চূড়ান্ত টেস্টে খেলেন।
 
দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর পূর্বে [[স্কটল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|স্কটল্যান্ডের]] বিপক্ষে খেলেন। ঐ খেলায় [[ইনিংস|ইনিংসে]] ব্যক্তিগত সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। ৬/৪৬ ও ৩/৩৮ নিয়ে নিউজিল্যান্ড একাদশকে স্বল্প ব্যবধানের জয় পেতে প্রভূতঃ ভূমিকা পালন করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Scotland v New Zealanders 1937|ইউআরএল=https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/16/16307.html |ওয়েবসাইট=CricketArchive|সংগ্রহের-তারিখ=10 May 2017}}</ref> সফরের শেষদিকে খেলায় ব্যক্তিগত সেরা বোলিং করেন। মাইনর কাউন্টিজের বিপক্ষে ৫/৫২ ও ৫/২০ নিয়ে দলকে নিরঙ্কুশ বিজয়ে সহায়তা করেন নরম্যান গালিচান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Minor Counties v New Zealanders 1937|ইউআরএল=https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/16/16416.html|ওয়েবসাইট=CricketArchive|সংগ্রহের-তারিখ=10 May 2017}}</ref> সমগ্র সফরে ২৩.৯৪ গড়ে ৫৯টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পান তিনি।<ref>[https://cricketarchive.com/Archive/Events/0/New_Zealand_in_British_Isles_1937/f_New_Zealanders_Bowling.html New Zealanders in British Isles 1937 bowling]</ref>