প্রাচ্যতত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
Adding 1 book for যাচাইযোগ্যতা (20210126)) #IABot (v2.0.8) (GreenC bot
২২ নং লাইন:
একাডেমিক জগতে ওরিয়েন্টালিজম (১৯৭৮) বইটি শীঘ্রই উত্তর-ঔপনিবেশিক সাংস্কৃতিক অধ্যয়নের ক্ষেত্রে একটা মূল পাঠ্য হিসেবে পরিগণিত হয়। তদুপরি, সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নাগরিকত্ব ধারণাটির বিশ্লেষণে প্রাচ্যতত্ত্ব নাগরিকত্বের ধারণাটিকে জ্ঞানতত্ত্বের একটি সমস্যা হিসাবে উপস্থাপন করেছে। কারণ নাগরিকত্ব ধারণাটির উদ্ভব পশ্চিমা বিশ্বের একটা সামাজিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে। এ কারণে নাগরিকত্বকে সংজ্ঞায়িত করার সমস্যাটি সঙ্কটকালীন ইউরোপের ধারণাটিকে নতুন রূপ প্রদান করে।<ref>Mura, Andrea, (2015) "[https://www.academia.edu/21512966/Dis-orienting_Austerity_The_Indebted_Citizen_as_the_New_Soul_of_Europe Disorienting Austerity: The Indebted Citizen as the New Soul of Europe]" In Engin Isin (ed.), ''Citizenship After Orientalism: Transforming Political Theory''. Basingstoke: Palgrave Macmillan.</ref>
এ ছাড়াও, সাঈদের মতে, প্রাচ্যতত্ত্ব, ‘প্রতিনিধিত্বের ধারণা হিসাবে একটি তাত্ত্বিক ধারণা: যা প্রাচ্যের এমন একটি পর্যায়কে ইঙ্গিত করে যেখানে পুরো প্রাচ্য একটা ধারণার জগতে সীমাবদ্ধ। এই ধারণাটি পশ্চিমাদের কাছে প্রাচ্যকে ‘কম ভীতিকর’ হিসেবে উপস্থাপন করতে সহায়তা করে বলে সাঈদ মত দিয়েছেন। পশ্চিমা বিশ্বের এ ধরনের চিন্তাভাবনাই উপনিবেশবাদের মূল কারণ বলে তিনি মনে করতেন। অধিকন্তু, ‘সাম্রাজ্য: সংক্ষিপ্ত পরিচিতি’ (২০০০), নামক বইয়ে স্টিফেন হো বলেছেন যে পশ্চিমা দেশগুলি এবং তাদের সাম্রাজ্য অনুন্নত দেশগুলির শোষণ এবং এক দেশ থেকে অন্য দেশে অবৈধভাবে সম্পদ ও শ্রম আহরণের দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Howe|প্রথমাংশ১=Stephen|শিরোনাম=Empire:A Very Short Introduction|বছর=2011|ইউআরএল=https://archive.org/details/memoirintroducti00cous_403|প্রকাশক=Oxford University press|পাতাসমূহ=73–77[https://archive.org/details/memoirintroducti00cous_403/page/n81 73]–77}}</ref>
ইসলামী বিশ্বেও প্রাচ্যতত্ত্ব বিষয়ে এক ধরনের সমালোচনামূলক প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। অনুমান করা হয় যে ২০০২ সালে একমাত্র সৌদি আরবেই প্রাচ্যতত্ত্বের সমালোচনায় স্থানীয় বা বিদেশী পণ্ডিতদের দ্বারা প্রায় ২০০ টি বই এবং ২০০০ এরও বেশি নিবন্ধ লেখা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |ডিওআই = 10.1163/9789004379183_018|অধ্যায় = Discussions on Orientalism in Present-Day Saudi Arabia|শিরোনাম = Modern Societies & the Science of Religions: Studies in Honour of Lammert Leertouwer|বছর = 2002|শেষাংশ১ = Al-Samarrai|প্রথমাংশ১ = Qasim|আইএসবিএন = 9789004379183|editor-last1 = Wiegers|editor-first1 = Gerard|ধারাবাহিক=Numen Book Series|খণ্ড=95|পাতাসমূহ=283–301}} Page 284.</ref>