মোহাম্মদ জাহিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৮৩ নং লাইন:
১৯৯৫-৯৬ মৌসুম থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত মোহাম্মদ জাহিদের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। পাকিস্তানের ফাস্ট বোলার তৈরির ঊর্বরক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত পাঞ্জাব থেকে মোহাম্মদ জাহিদের অংশগ্রহণ। দীর্ঘদিন পর তাকে প্রকৃত ফাস্ট বোলার হিসেবে উত্থান ঘটেছে বলে জানানো হয়। তার বোলিং প্রকৃতই ভয়ঙ্কর পর্যায়ের ছিল ও ব্যাটিংকারী দলকে সন্ত্রস্ত অবস্থায় থাকতে হতো।
 
খেলোয়াড়ী জীবনের মাঝামাঝি সময়ে পিঠের আঘাতের কারণে তাকে অস্ত্রোপচার করতে হয়েছিল। জানুয়ারি, ২০০৩ সাল পর্যন্ত খেলা চালিয়ে যান।
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে পাঁচটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও এগারোটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণ করেছেন মোহাম্মদ জাহিদ। ২৮ নভেম্বর, ১৯৯৬ তারিখে রাওয়ালপিন্ডিতে সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২ জানুয়ারি, ২০০৩ তারিখে কেপ টাউনে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
 
প্রথম পাকিস্তানী বোলার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অভিষেকে দশ উইকেট পান। ১৯৯৬ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলায় তিনি এগারো উইকেট শিকার করেছিলেন।<ref>{{cite web|url=http://www.espncricinfo.com/magazine/content/story/149086.html |title=England are Biffed |work=ESPN Cricinfo |accessdate=6 August 2018}}</ref> ২৮ নভেম্বর, ১৯৯৬ তারিখে রাওয়ালপিন্ডিতে শুরু হওয়া সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে এ সাফল্য পান। তন্মধ্যে, দ্বিতীয় ইনিংসে ৭/৬৬ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন তিনি।<ref name="espncricinfo">{{Cite web|url=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63728.html |title=2nd Test: Pakistan v New Zealand at Rawalpindi, Nov 28 – Dec 1, 1996 |accessdate=2011-12-13|work=espncricinfo}}</ref> এরফলে, একমাত্র পাকিস্তানী বোলার হিসেবে টেস্ট অভিষেকে দশ বা ততোধিক উইকেট লাভের কৃতিত্ব প্রদর্শন করেন। এ পর্যায়ে বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যান [[ব্রায়ান লারা|ব্রায়ান লারাকে]] প্রথম তিন বলে বিভ্রান্তিতে ফেলে চতুর্থ বলে কট বিহাইন্ডে বিদেয় করেছিলেন তিনি।
 
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নিজস্ব শেষ টেস্ট খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। এ পর্যায়ে তিনি [[গ্রেইম স্মিথ]] ও [[হার্শেল গিবস|হার্শেল গিবসের]] মধ্যকার প্রথম উইকেট জুটিতে রেকর্ডসংখ্যক ৩৬৮ রান অবলোকন করেছিলেন।
 
== তথ্যসূত্র ==