তৌসিফ আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ভারত গমন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অবসর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
১০৬ নং লাইন:
চার টেস্ট শেষে সিরিজ নির্ধারণী খেলায় পাকিস্তানের প্রথম ইনিংসে অপরাজিত ১৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে দলকে ১০০ রান অতিক্রমে সহায়তা করেন। এরপর, তৌসিফ ও ইকবাল কাশিম উভয়ে পাঁচ-উইকেট নিয়ে স্বাগতিকদেরকে ১৪৫ রানে গুটিয়ে দেন। দ্বিতীয় ইনিংসে খেলার একমাত্র অর্ধ-শতরানের জুটিতে নিজে করেন ১০ রান। ২২১ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় ভারত দল অগ্রসর হয়। [[দিলীপ বেঙ্গসরকার]] ও [[কিরণ মোরে|কিরণ মোরেকে]] বিদেয় পরেন। পরদিন [[শিবলাল যাদব|শিবলাল যাদবকে]] বিদেয় করলেও [[রজার বিনি]] তার বল থেকে বিশাল ছক্কা হাঁকান। অবশ্য তার দল জয়ী হয় ও প্রথমবারের মতো ভারতে টেস্ট সিরিজ জয়লাভ করে। ইকবাল কাশিমের সাথে যৌথভাবে ১৮ উইকেট পান ও উভয়েই ঐ টেস্টে নয়টি করে উইকেট পেয়েছিলেন।
 
== অবসর ==
দুই বছর পর করাচীতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলায় ৪৭.৪-২৮-৪৪-৩ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন। তার বোলিং গড়ে আবদুল কাদিরের চেয়ে ভালো ছিল।
দুই বছর পর করাচীতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলায় ৪৭.৪-২৮-৪৪-৩ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন। তার বোলিং গড়ে আবদুল কাদিরের চেয়ে ভালো ছিল। ১৯৮৯ সালে [[Waqar Younis|ওয়াকার ইউনুস]] ও [[মুশতাক আহমেদ (ক্রিকেটার)|মুশতাক আহমেদের]] উত্থানের পূর্বে পাকিস্তান দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে বিবেচিত হতেন। বয়সের ভার ন্যূহ ইমরান খানের নতুন বল নিয়ে আক্রমণের সূচনা করতে না পারা ও মুশতাকের মেলে ধরা সত্ত্বেও তৌসিফ আহমেদকে মাঝেমধ্যেই দলে ফিরিয়ে আনা হয়।
 
১৯৯০ সালে অস্ট্রেলিয়ায় নিজের সেরাটা উপহার দেন। তবে, এর পরপরই তাকে দলের বাইরে রাখা হয়। ১৯৯৩ সালে বিস্ময়করভাবে তাকে দলে যুক্ত করা হলেও উইকেটবিহীন ছিলেন। তাসত্ত্বেও, পাকিস্তানের ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্ত খেলেছিলেন। ২.৩-এর নীচে ওভার প্রতি বোলিং করেছেন।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
 
== আরও দেখুন ==
* [[তসলিম আরিফ]]
* [[সাকলাইন মুশতাক]]
* [[পাকিস্তানী টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা]]
* [[ক্রিকেট বিশ্বকাপের পাঁচ-উইকেট প্রাপ্তির তালিকা]]
* [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দলসমূহের বর্তমান তালিকা]]
* [[পাকিস্তানী একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের তালিকা]]
 
== বহিঃসংযোগ ==