তৌসিফ আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৮৩ নং লাইন:
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
সিন্ধু প্রদেশের করাচীতে তৌসিফ আহমেদের জন্ম। ১৯৭৯ সালের শুরুতে [[Pakistan International Airlines cricket team|পিআইএ’র]] বিপক্ষে [[Public Works Department cricket team|পিডব্লিউডি’র]] সদস্যরূপে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। তার প্রতিবেশী জাভেদ শফিকের কল্যাণে তাকে বোলিংয়ের সুযোগ দেয়ার পূর্ব-পর্যন্ত এটিই ঐ বছরে তার একমাত্র প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণ ছিল।
১৯৭৮-৭৯ মৌসুম থেকে ১৯৯৭-৯৮ মৌসুম পর্যন্ত তৌসিফ আহমেদের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। দলীয় সঙ্গী [[আবদুল কাদির (ক্রিকেটার)|আবদুল কাদির]] ও [[ইকবাল কাশিম|ইকবাল কাশিমের]] সাফল্যে তার সফলতা অনেকাংশেই ম্লান হয়ে পড়ে। তবে, তিনি দক্ষতা ও চাতুর্যতা সহকারে বোলিং করেছেন। তার কোঁকড়ানো চুল ও গোঁফ সহযোগে তাকে অনেকটা [[লিওনেল রিচি|লিওনেল রিচি’র]] ন্যায় দেখাতো।
 
১৯৭৮-৭৯ মৌসুম থেকে ১৯৯৭-৯৮ মৌসুম পর্যন্ত তৌসিফ আহমেদের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। দলীয় সঙ্গী [[আবদুল কাদির (ক্রিকেটার)|আবদুল কাদির]] ও [[ইকবাল কাশিম|ইকবাল কাশিমের]] সাফল্যে তার সফলতা অনেকাংশেই ম্লান হয়ে পড়ে। তবে, তিনি দক্ষতা ও চাতুর্যতা সহকারে বোলিং করেছেন। খেলোয়াড়ী জীবনের অধিকাংশ সময়ই কোঁকড়ানো চুল ও গোঁফ নিয়ে খেলতেন। তার কোঁকড়ানো চুল ও গোঁফ সহযোগে তাকে অনেকটা [[লিওনেল রিচি|লিওনেল রিচি’র]] ন্যায় দেখাতো।
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে চৌত্রিশটি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও সত্তরটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণ করেছেন তৌসিফ আহমেদ। ২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮০ তারিখে করাচীতে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১ ডিসেম্বর, ১৯৯৩ তারিখে একই মাঠে জিম্বাবুয়ে দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
 
১৯৮০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করাচী টেস্টে নিচেরসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে বোলিং করার সুযোগ পান। [[জহির আব্বাস]] ও নবনিযুক্ত পাকিস্তানী অধিনায়ক [[জাভেদ মিয়াঁদাদ|জাভেদ মিয়াঁদাদসহ]] ব্যবস্থাপক [[মুশতাক মোহাম্মদ|মুশতাক মুহাম্মদকে]] তার বোলিংয়ে বিমোহিত করেন। অনুশীলনীকালে [[ইমরান খান]] ও [[সরফরাজ নওয়াজ|সরফরাজ নওয়াজের]] সুপারিশক্রমে তৌসিফ আহমেদকে টেস্টে খেলার সুযোগ দেয়া হয়। বেশ পরিশ্রমী খেলোয়াড় ইলিয়াস খানের<!-- Ilyas Khan --> পরিবর্তে খেলেন ও তাকে আর পাকিস্তানের পক্ষে খেলার সুযোগ দেয়া হয়নি।<ref>{{cite web|first=Imran|last=Yusuf|title=Natural selection|url=http://blog.dawn.com/2009/06/24/natural-selection/|publisher=Dawn|date=24 June 2009|accessdate=10 May 2011}}</ref>
 
১৯৮৬-৮৭ মৌসুমে ভারতের বিপক্ষে অবিস্মরণীয় ১৬ রানের জয়ে বিরাট ভূমিকা রেখেছেন। ঐ টেস্টে [[সুনীল গাভাস্কার]] মহাকাব্যিক ৯৬ রান তুলে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করেছিলেন। দুই বছর পর করাচীতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলায় ৪৭.৪-২৮-৪৪-৩ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন। তার বোলিং গড়ে আবদুল কাদিরের চেয়ে ভালো ছিল।