সাক্ষরতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
বিগত বছরের তথ্য দূরীকরণ। ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৬ নং লাইন:
বর্তমানে এ সাক্ষরতার সঙ্গে যোগাযোগের দক্ষতা, ক্ষমতায়নের দক্ষতা, জীবন নির্বাহী দক্ষতা, প্রতিরক্ষায় দক্ষতা এবং সাংগঠনিক দক্ষতাও সংযোজিত হয়েছে।
বাংলাদেশের বর্তমান সাক্ষরতার হার ৭৪.৭ % ভাগ। এ হিসাব বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত। উইকোপিডিয়া এবং ইউনেস্কোর তথ্য মতে, বাংলাদেশের বর্তমান সাক্ষরতার হার ৭৪.৭ % ভাগ। বিশ্বে র্যাংকিং-এ এর অবস্থান ১২৪ তম। প্রথমে রয়েছে জর্জিয়া। সাক্ষরতার হার ১০০ ভাগ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যৌথভাবে কিউবা, ইস্টোনিয়া এবং পোল্যান্ড। এদের সাক্ষরতার হার ৯৯.৮০ ভাগ। ৯৯.৭০ ভাগ সাক্ষরতা নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বারবাডোস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ১৮তে। সাক্ষরতার হার ৯৯ ভাগ। প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানের অবস্থান যথাক্রমে ১৪৭ ও ১৬০-এ। সাক্ষরতার হার ৬১.০০ ও ৪৯.০০ ভাগ। সাক্ষরতায় সর্বনিম্নে অবস্থানকারী দেশ বারকিনো ফ্যাসো। ১৭৭-এ অবস্থানকৃত এ দেশটির সাক্ষরতার হার ২৩.৬০ ভাগ। ১৭৬ স্থানে রয়েছে মালি। সাক্ষরতার হার ২৪.০০ ভাগ।
সাক্ষরতা একটি দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষার সঙ্গে সাক্ষরতার আর সাক্ষরতার সঙ্গে উন্নয়নের সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িত। যে দেশের সাক্ষরতার হার যত বেশি সে দেশ তত উন্নত। স্বাক্ষর জাতি সচেতন জাতি। শিক্ষা সাধারণত তিনটি উপায়ে অর্জিত হয়।। আনুষ্ঠানিক, উপানুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিক। যারা আনুষ্ঠানিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত বা যারা আনুষ্ঠানিক শিক্ষা পায়নি তাদের স্বাক্ষরতার জন্য উপানুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষা দেয়া হয়। বাংলাদেশে সরকারি প্রচেষ্টার বাইরে বিভিন্ন এনজিও সংস্থা সাক্ষরতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের হারকে বৃদ্ধি করতে এগিয়ে আসতে হবে সবাইকে। আসুন আমরা সচেতন হই।
|