লোকনাথ ব্রহ্মচারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nilesh Saha (আলোচনা | অবদান) →শিষ্যত্ব: তথ্যসূত্র যোগ করে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Nilesh Saha (আলোচনা | অবদান) →আধ্যাত্মিক শক্তি: বিষয় সংশোধন করে। ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৪৯ নং লাইন:
== আধ্যাত্মিক শক্তি ==
বাবা লোকনাথের আধ্যাত্মিক শক্তি সম্বন্ধে অনেক কিংবদন্তি প্রচলিত আছে। কেউ কেউ বলেন, তিনি জাতিস্মর; দেহ হতে বহির্গত হতে এবং অন্যের মনের ভাব অবলীলায় তিনি জানতে পারতেন। {{citation needed|date=April 2012}}এছাড়াও, অন্যের রোগ নিজ দেহে এনে রোগীকে রোগমুক্ত করতে পারতেন। বাবা লোকনাথ অনেক অসাধ্য সাধন করেছেন। ডেঙ্গু কর্মকার নামের এক লোক ফৌজদারি মামলায় হেরে যাবার সম্ভাবনা আছে বলে বাবা লোকনাথের কাছে আসেন এবং তাঁর চরণে লুটিয়ে পড়েন। কিন্তু বাবা লোকনাথ তাঁকে অভয় প্রদান করেন। যে মামলা কখনোই জেতার কথা নয়,বাবা লোকনাথের কৃপায় তা সহজেই জিতে গেলেন ডেঙ্গু কর্মকার। তারপর বাবা লোকনাথের আধ্যাত্মিক শক্তি এবং মনোরম ব্যবহার দেখে ডেঙ্গু কর্মকার তাঁর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন এবং আমৃত্যু তাঁর সঙ্গে কাজ করে যান। আরেকবার বারদীতে বাবা লোকনাথের সম্মান চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে সেখানকার লোভী ব্রাহ্মণসমাজ তাঁর হিংসে করে। তখন তাঁকে হত্যা করার বিভিন্ন চেষ্টা করা হয়। একবার জমিদারের ইচ্ছায় কামাখ্যা নামের এক অহংকারী কালীপূজককে বাবা লোকনাথের সিদ্ধিজ্ঞান লাভের প্রমাণ দিতে বলা হয়। কামাখ্যা বাবা লোকনাথের কথা দেন যদি বাবা লোকনাথ সিদ্ধপুরুষ হিসেবে নিজেকে প্রমাণ দিতে পারেন, তবে কামাখ্যা তাঁর শিষ্যত্ব গ্রহণ করবেন। তখন বাবা লোকনাথকে
এছাড়াও আরো বিভিন্নভাবে বাবা লোকনাথ ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সকল মানুষের কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন।
|