কায়া সুলতান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Areafin tawfiq (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Areafin tawfiq (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
কায়া সুলতান ( অটোমান তুর্কি:کایا سلطان‎ c. ১৬৩৩ – c. ১৬৫৯)ছিলেন একজন অটোমান শাহাযাদী। তিনি অটোমান সুলতান চতুর্থ মুরাদের কন্যা। তিনি ১৬৪৪ সালে মেলেক আহমেদ পাশাকে বিয়ে করেন এবং তার একমাত্র সন্তান জন্মের পরপরই ২৬ বছর বয়সে তাঁর প্রসাব জটিলতার কারণে তিনি মারা যান। খ্যাতিমান অটোমান ভ্রমণকারী এভলিয়া চেলেবী তাঁর ট্র্যাভেলস বইতে কায়া সুলতানের সাথে মুখোমুখি হওয়ার কথা উল্লেখ করেছিলেন । বইয়ের একটি পুরো অধ্যায় কায়া সুলতানকে, তাঁর গর্ভাবস্থা থেকে মৃত্যু পর্যন্ত উত্সর্গীকৃত।
{{Infobox royalty
| name = কায়া সুলতান
১৩ ⟶ ১৪ নং লাইন:
| mother =
| birth_date = {{circa}} ১৬৩৩
| birth_place = [[কন্সান্টিনোপোলকন্সটান্টিনোপল]], [[অটোমান]] (বর্তমান [[ইস্তাম্বুল]], [[তুর্কি]])
| death_date = {{circa}} {{death year and age|১৬৫৯|1633|}}
| death_place = [[কন্সান্টিনোপোলকন্সটান্টিনোপল]], [[অটোমান]] (বর্তমান [[ইস্তাম্বুল]], [[তুর্কি]])
| burial_place=
| religion = [[ইসলাম]]
}}
 
==প্রাথমিক জীবন==
কায়া সুলতান চতুর্থ মুরাদের কন্যা।মুরাদ খান ছিলেন কঠোর এবং নিষ্ঠুর সুলতান।অন্য সুলতানদের মতোই তিনিও তাঁর কন্যাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেছেন।১৩ বছর বয়সেই তিনি কন্যাকে বিবাহ দেন মমেলেক আহমেদ পাশার সাথে।পাশার বয়স এসময় ছিল ৫০ এর কাছে।১৬৪৪ সালে এ বিবাহ সম্পন্ন হয়েছিল।কিন্তু কায়া পাশাকে মোটেও পছন্দ করতেন না যা বিয়ের বোঝা গিয়েছিল।সেই রাতে শাহযাদি পাশাকে ছুড়িকাঘাত করেছিলেন।