সূত্র (ধর্ম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arghaya Ray (আলোচনা | অবদান) বানান সংশোধন ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৬৭ নং লাইন:
===বেদ-পরবর্তী সূত্র===
হিন্দু দর্শনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কিছু সূত্র গ্রন্থের উদাহরণ
* [[ব্রহ্মসূত্র]] (বা বেদান্ত সূত্র) - ২০০ খ্রিষ্টপূর্ব থেকে ২০০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে কোন এক সময়ে বৌধায়ন দ্বারা গঠিত একটি সংস্কৃত গ্রন্থ।<ref name="nvisaeva35">NV Isaeva (1992), Shankara and Indian Philosophy, State University of New York Press, {{ISBN|978-0-7914-1281-7}}, page 35 with footnote 30</ref> [[উপনিষদ্]] গুলোতে চারটি অধ্যায়ে ৫৫৫ টি সূত্র আছে যা দার্শনিক এবং আধ্যাত্মিক ধারণাগুলোর সারাংশ প্রকাশ করে।<ref name="jamesloch124">James Lochtefeld, Brahman, The Illustrated Encyclopedia of Hinduism, Vol. 1: A–M, Rosen Publishing, {{ISBN|978-0-8239-3179-8}}, page 124</ref> [[হিন্দু দর্শন|হিন্দু দর্শনশাস্ত্র]] [[বেদান্ত]] এর মূল একটি মূল গ্রন্থ।<ref name="jamesloch1242" />
* [[যোগসূত্র]] - আটটি অঙ্গ ও ধ্যান সহ [[যোগ (হিন্দুধর্ম)|যোগ]] ব্যায়ামের তে ১৯৬ টি সূত্র রয়েছে। ঐতিহ্যগত যোগ থেকে উপাদান নিয়ে ৪০০ অব্দের দিকে [[পতঞ্জলি]] ''যোগসূত্র'' গুলি একত্র করেন।<ref>{{Citation|last=Wujastyk|first=Dominik|year=2011|title=The Path to Liberation through Yogic Mindfulness in Early Ayurveda. In: David Gordon White (ed.), "Yoga in practice"|publisher=Princeton University Press|page=33}}</ref> এই পাঠ্যটি ভারতীয় সংস্কৃতি এবং আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের উপর অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং এটি মধ্যযুগে প্রাচীন ভারতীয় পাঠ্যাংশের মধ্যে সবচেয়ে অনুবাদিত গ্রন্থ, যা প্রায় 40 টি ভারতীয় ভাষায় অনুদিত হয়েছে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=White|প্রথমাংশ=David Gordon|বছর=2014|শিরোনাম=The Yoga Sutra of Patanjali: A Biography|প্রকাশক=Princeton University Press|আইএসবিএন=978-0-691-14377-4|পাতা=xvi}}</ref>
* [[
{{Quote box |width=20em | bgcolor=#FFE0BB |align=right |salign = right
|quote=''' [[ব্রহ্মসূত্র|বেদান্ত সূত্র]] এ কিছু সূত্র'''<br>
৮৮ নং লাইন:
আত্মা, কারণ এর কোন প্রমাণ নেই যে এটি না। (সূত্র ১, বই ৬) শরীর থেকে এটি ভিন্ন, কারণ অতিপ্রাকৃত। (সূত্র ২, বই ৬) এছাড়াও এটি ষড়রিপুর মাধ্যমে প্রকাশ করে। (সূত্র ৩, বই ৬)
আত্মা, কারণ কোন প্রমাণ নেই যে এটা নাই, "আমি মনে করি", কারণ আমরা সচেতন যে একে পরাজিত করার কোন প্রমাণ নেই। অতএব যে সমস্ত কাজ করা হয় তা সাধারণভাবে এগুলি থেকে বৈষম্য করা হয়। (সূত্র ১, বুক ৬) এই আত্মা শরীরের থেকে ভিন্ন কারণ দুটি মধ্যের সম্পূর্ণ পার্থক্য আছে। (সূত্র ২, বুক ৬) এছাড়াও, কারণ, আত্মা, ষড়রিপুর মাধ্যম দ্বারা প্রকাশ করা হয়, যেমন- এই 'আমার দেহ', 'এই আমার বোঝা' দ্বারা প্রকাশ করা; কারণ শরীরের বা আত্মার, উভয়ের মধ্যে স্বতন্ত্র পার্থক্য, এবং এমন আত্মা যা একাই দখল করে থাকে। (সূত্র ৩, বুক ৬)
</poem>
|