নারিকেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩০ নং লাইন:
 
==পুষ্টি গুণ==
<!DOCTYPE html>
<html>
<body>
 
* নারিকেল শাঁসের পুষ্টিগুণও অনেক বেশি। প্রতি ১০০ গ্রাম নারিকেলে আছে ৩৫৪ ক্যালরী, ৩৩ গ্রাম ফ্যাট, ২০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ৩৫৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৩.৩ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬ ও বি-১২ আছে।রয়েছে।
<h1>Edited By Shakil Ahmed</h1>
* ত্বক কোমল করে
 
* ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে নারিকেলের শাঁস। নিয়মিত এই শাঁস খেলে ত্বক কোমল ও সুন্দর হয়। এছাড়াও ত্বকে সহজে বয়স জনিত বলিরেখা পড়েতে দেয় না এই নারিকেল।
<a href="https://www.facebook.com/buira.shalik">Visit Editor Facebook Account!</a>
* চুল ভাল রাখেরাখে‌।
 
* চুলে নারিকেল তেল মাখলে ভাল থাকে এটা জানা কথা কিন্তু নিয়মিত নারিকেল শাঁস খেলে মাথায় খুশকি ও শুষ্কতা দূর হয় এবং চুল পড়াও বন্ধ হয়।
</body>
* শক্তি যোগায়‌।
</html>
* নারিকেলে অতিরিক্ত ক্যালরি থাকায় তাৎক্ষণিকভাবে শরীরে শক্তি যোগায়। তাই কাজের মাঝে ক্লান্তি আসলে বা হালকা খিদে পেলে নারিকেল শাঁস খান, সঙ্গে সঙ্গে কর্মউদ্দীপনা জেগে উঠবে।
 
* হার্ট ভালো রাখেরাখে।
নারিকেল শাঁসের পুষ্টিগুণও অনেক বেশি। প্রতি ১০০ গ্রাম নারিকেলে আছে ৩৫৪ ক্যালরী, ৩৩ গ্রাম ফ্যাট, ২০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ৩৫৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৩.৩ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬ ও বি-১২ আছে।
* নারিকেল রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে হার্টের সমস্যা দূর করে। এর মধ্যে যে ফ্যাটি এসিড রয়েছে তা কোলেস্টেরল বাড়ায় না বরং আথেরোসক্লেরোসিসের ঝুঁকি কমিয়ে হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে।
এবার জেনে নেয়া যাক নারিকেলের এই পুষ্টিগুণ দেহের কি কি উপকারে আসে-
* ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণ করেকরে।
 
* নারিকেল রক্তের ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ডায়াবেটিসজনিত কারণে শরীরের ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করে।
ত্বক কোমল করে
* ওজন কমায়‌।
 
* নারিকেল অতিরিক্ত ওজন কমাতে সহায়তা করে। নারিকেল খুব অল্প ক্যালোরিতেই মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে অল্পক্ষণের মধ্যেই শরীরে শক্তি যোগায়। তাই নারিকেলের শাঁস খেলে সহসা ক্ষুধা লাগে না। সেক্ষেত্রে শরীরের ওজন কমাতে সহায়ক এই নারিকেল শাঁস।
ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে নারিকেলের শাঁস। নিয়মিত এই শাঁস খেলে ত্বক কোমল ও সুন্দর হয়। এছাড়াও ত্বকে সহজে বয়স জনিত বলিরেখা পড়েতে দেয় না এই নারিকেল।
* দাঁত ও হাড় ভালো রাখেরাখে।
 
* হাড়ের ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম শোষণ করতে সাহায্য করে নারিকেল এবং দাঁত ও হাড়ের গঠনেও ভূমিকা রাখে। অস্ট্রিওপোরেসিস, অস্ট্রিও আর্থারাইটিস, যে কোন হাড় সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসায় নারিকেল শাঁস ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
চুল ভাল রাখে
* হজম সহায়ক।
 
* হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে এবং বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল ও এমিনো এসিড শোষণ করে নিতেও সহায়তা করে নারিকেল।
চুলে নারিকেল তেল মাখলে ভাল থাকে এটা জানা কথা কিন্তু নিয়মিত নারিকেল শাঁস খেলে মাথায় খুশকি ও শুষ্কতা দূর হয় এবং চুল পড়াও বন্ধ হয়।
 
শক্তি যোগায়
 
নারিকেলে অতিরিক্ত ক্যালরি থাকায় তাৎক্ষণিকভাবে শরীরে শক্তি যোগায়। তাই কাজের মাঝে ক্লান্তি আসলে বা হালকা খিদে পেলে নারিকেল শাঁস খান, সঙ্গে সঙ্গে কর্মউদ্দীপনা জেগে উঠবে।
 
হার্ট ভালো রাখে
 
নারিকেল রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে হার্টের সমস্যা দূর করে। এর মধ্যে যে ফ্যাটি এসিড রয়েছে তা কোলেস্টেরল বাড়ায় না বরং আথেরোসক্লেরোসিসের ঝুঁকি কমিয়ে হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে।
 
ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণ করে
 
নারিকেল রক্তের ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ডায়াবেটিসজনিত কারণে শরীরের ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করে।
 
ওজন কমায়
 
নারিকেল অতিরিক্ত ওজন কমাতে সহায়তা করে। নারিকেল খুব অল্প ক্যালোরিতেই মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে অল্পক্ষণের মধ্যেই শরীরে শক্তি যোগায়। তাই নারিকেলের শাঁস খেলে সহসা ক্ষুধা লাগে না। সেক্ষেত্রে শরীরের ওজন কমাতে সহায়ক এই নারিকেল শাঁস।
 
দাঁত ও হাড় ভালো রাখে
 
হাড়ের ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম শোষণ করতে সাহায্য করে নারিকেল এবং দাঁত ও হাড়ের গঠনেও ভূমিকা রাখে। অস্ট্রিওপোরেসিস, অস্ট্রিও আর্থারাইটিস, যে কোন হাড় সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসায় নারিকেল শাঁস ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
 
হজম সহায়ক
 
হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে এবং বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল ও এমিনো এসিড শোষণ করে নিতেও সহায়তা করে নারিকেল।
 
এছাড়া লিভারের অসুখের ক্ষেত্রে হেপাটাইটিস সি, জন্ডিস ও অন্যান্য লিভারের অসুখে বেশ ভাল কাজ দেয় নারিকেলের দুধ। নিয়মিত নারিকেলের শাঁস খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার ও অন্যানো আরও কিছু ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায় অনেকখানি।