কাকমাচি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shahriar Kabir Pavel (আলোচনা | অবদান)
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:অস্ট্রেলিয়ার উদ্ভিদ অপসারণ
Shahriar Kabir Pavel (আলোচনা | অবদান)
→‎ব্যবহার: সম্প্রসারণ
১৭ নং লাইন:
}}
 
'''কাকমাচি''' বা '''তিতবেগুন''' <ref name="কাকমাচি">{{বই উদ্ধৃতি | শিরোনাম=বাংলার বুনোফুল | প্রকাশক=দে'জ | লেখক=মাইতি,হিরন্ময় | বছর=2016 | অবস্থান=কলকাতা | পাতাসমূহ=162 | আইএসবিএন=978-81-295-2717-2}}</ref> (দ্বিপদ নাম:'''''[[Solanum nigrum]]''''') হচ্ছে [[Solanum|সোলানাম]] [[গণ (জীববিদ্যা)|গণের]] একটি গুল্ম। এদের সাধারণ নামসমূহ হচ্ছে ('''European black nightshade''' বা স্থানিকভাবে শুধু '''"black nightshade"''', '''duscle''', '''garden nightshade''', "garden huckleberry", '''hound's berry''', '''petty morel''', '''wonder berry''', '''small-fruited black nightshade''' বা '''popolo''') এটি কাঁটাযুক্ত ছোট উদ্ভিদ। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=The Weed Forager's Handbook|শেষাংশ=Grubb; Raser Rowland|প্রথমাংশ=Adam; Annie|বছর=২০১২|প্রকাশক=Hyland House Publishing|অবস্থান=|পাতাসমূহ=৩৫|আইএসবিএন=9781864471212}}</ref> এটির আদি নিবাস ইউরেশিয়ায়। তবে [[আমেরিকা]], অস্ট্রেলিয়া এবং [[দক্ষিণ আফ্রিকা]]য়<nowiki/>ও এর প্রচলন করা হয়েছে। এর পাকা ফল এবং আহার্য পাতা রান্না করে খাওয়া হয় কোনো কোনো স্থানীয় এলাকায়। এছাড়া গাছের বিভিন্ন অংশ ঔষধি গুণের জন্য ব্যবহার করা হয়।
 
== বিবরণ ==
২৩ নং লাইন:
 
==ব্যবহার==
কাকমাচির পাতা পাঁচ মিশালি শাকের সাথে খাওয়া যায়। এদের ফলগুলিও খাওয়া যায় অনায়াসে। পাতা ও মূল নানান ঔষধি ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। এ থেকে বের করা রাসায়নিক নির্যাস আমাশয়, পাকস্থলীর জটিলতায়, এবং জ্বর নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.4172/2167-0412.1000120|শিরোনাম=Traditional Herbal Medicines for the Treatment of Snake Bite and Scorpion Sting by the Tribes of South Surguja, Chhattisgarh, India|শেষাংশ=Jadhav SK|প্রথমাংশ=Kunjam SR|তারিখ=2013|সাময়িকী=Medicinal & Aromatic Plants|খণ্ড=02|সংখ্যা নং=01|doi=10.4172/2167-0412.1000120|issn=2167-0412}}</ref> এই উদ্ভিদের রস আলসার এবং চর্মরোগে ব্যবহৃত হয়। এর ফল বলবর্ধক, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে, ক্ষুধা উদ্রেকে সহায়ক হিসেবে, এবং হাঁপানি, প্রচণ্ড তৃষ্ণার প্রতিকারে ব্যবহৃত হয় ইত্যাদিতে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.4172/2167-0412.1000120|শিরোনাম=Traditional Herbal Medicines for the Treatment of Snake Bite and Scorpion Sting by the Tribes of South Surguja, Chhattisgarh, India|শেষাংশ=Jadhav SK|প্রথমাংশ=Kunjam SR|তারিখ=2013|সাময়িকী=Medicinal & Aromatic Plants|খণ্ড=02|সংখ্যা নং=01|doi=10.4172/2167-0412.1000120|issn=2167-0412}}</ref> উত্তর ভারতে এর পাতা এবং ফল সিদ্ধ করা নির্যাস যকৃতের অসুস্থতা, জন্ডিস উপশমে ব্যবহার করা হয়। আসামে এর মূলের রস হাঁপানি এবং হুপিং কাশির প্রতিকারে ব্যবহার করা হয়। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1080/09735070.2008.11886313|শিরোনাম=Traditional Phytotherapy among the Nath People of Assam|শেষাংশ=Sikdar|প্রথমাংশ=Mithun|শেষাংশ২=Dutta|প্রথমাংশ২=Uzzal|তারিখ=2008|সাময়িকী=Studies on Ethno-Medicine|খণ্ড=2|সংখ্যা নং=1|পাতাসমূহ=39–45|doi=10.1080/09735070.2008.11886313|issn=0973-5070|সংগ্রহের-তারিখ=2021-01-06}}</ref>
কাকমাচির পাতা পাঁচ মিশালি শাকের সাথে খাওয়া যায়। এদের ফলগুলিও খাওয়া যায় অনায়াসে। পাতা ও মূল নানান ঔষধি ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। পেটের পীড়া, বাথা, স্নায়ুদুর্বলতা ইত্যাদিতে এদের পাতার ব্যবহার হয়ে থাকে।
 
বাংলাদেশে গ্রাফটিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষাবাদের জন্য এই গাছকে ব্যবহার করা হয়।শুরু হয়েছে। যেহেতু এটি একটি জংলি প্রজাতির গাছ তাই এর টিকে থাকার ক্ষমতা বেশ ভালো। এ কারণে টমেটোর চারা এর কাণ্ডের উপরাংশ ফেলে দিয়ে প্রতিস্থাপন করে অধিক ফলনের লক্ষ্যে একে ব্যবহার করা হয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.youtube.com/watch?v=Q7U3B0mY3Eg|শিরোনাম=গ্রাফটিং পদ্ধতিতে বছরব্যাপী টমেটো চাষ {{!}} Tomato grafting {{!}} Shykh Seraj {{!}} Channel i {{!}} - YouTube|ওয়েবসাইট=www.youtube.com|সংগ্রহের-তারিখ=2021-01-05}}</ref>
 
== চাষাবাদ ==
একাধিক মহাদেশে, বিশেষত, আফ্রিকা এবং উত্তর আমেরিকায় এই তিতবেগুন চাষ করা হয়।
 
== আগাছা ==
তিত বেগুন গাছ মারাত্মক ক্ষতিকারক আগাছা হিসেবে ফসলের সাথে প্রতিযোগিতা করে। এটিকে ৬১টি দেশে আগাছা এবং ৩৭টে দেশে ফসল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে নিয়ন্ত্রিত আগাছা দমনে একে কার্যকরী আগাছা দমনকারী হিসেবে কোনো কোনো ফসলের চাষে ব্যবহার করা হয়। যেমন-- তুলা।
 
==তথ্যসূত্র==