বংশাণুসমগ্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.7
১২ নং লাইন:
[[আন্তর্জাতিক মানব বংশাণুসমগ্র প্রকল্প]] ১৪ বছর ধরে গবেষণা করে শেষ পর্যন্ত ২০০৩ সালে মানব বংশাণুসমগ্রের ভেতরে অবস্থিত ৩ শত কোটি ডিএনএ বেস জোড়ের পূর্ণাঙ্গ অনুক্রম উদ্ঘাটন করতে সক্ষম হয়। এই মানব বংশাণুসমগ্রে একটি মানুষের সমস্ত বংশগতিমূলক তথ্য সঞ্চিত আছে। ভবিষ্যতে এই তথ্য বংশানুক্রমে অর্জিত বিভিন্ন ব্যাধি নির্ণয় ও চিকিৎসায় সাহায্য করবে।
 
১৯২০ সালে [[জার্মানি]]র [[হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়|হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের]] [[উদ্ভিদবিজ্ঞান|উদ্ভিদবিজ্ঞানের]] অধ্যাপক [[হান্স ভিংক্‌লার]] ইংরেজি "জিন" (অর্থাৎ "বংশাণু") ও "ক্রোমোজোম" (অর্থাৎ "বংশসূত্র") পরিভাষা দুইটির অংশবিশেষ জোড়া লাগিয়ে ইংরেজি "জিনোম" পরিভাষাটি উদ্ভাবন করেন।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি | লেখক = Joshua Lederberg and Alexa T. McCray | শিরোনাম='Ome Sweet 'Omics -- A Genealogical Treasury of Words | সাময়িকী=The Scientist | খণ্ড=15 | সংখ্যা নং=7 | বছর=2001 | ইউআরএল=http://lhncbc.nlm.nih.gov/lhc/docs/published/2001/pub2001047.pdf | সংগ্রহের-তারিখ=৬ অক্টোবর ২০০৭ | আর্কাইভের-তারিখ=২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20060929175954/https://lhncbc.nlm.nih.gov/lhc/docs/published/2001/pub2001047.pdf | ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref>
 
== সাধারণ ব্যাখ্যা ==