শ্রীলঙ্কার সংবিধান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tanay barisha (আলোচনা | অবদান) পরিষ্কারকরণ, সংশোধন |
|||
৬ নং লাইন:
| image_caption= <span style="font-size:88%">১৯৭৮ সংবিধানের প্রথম পাতা</span>
| date_created=
| date_ratified=
| date_effective= {{Start date and age|df=yes|1978|09|7}}
| location_of_document=
২১ নং লাইন:
== শ্রীলঙ্কার সাবেক সংবিধানসমূহ ==
;
; সোলবারি সংবিধান
২৭ নং লাইন:
সোলবারি সংবিধানের অধীনে ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে দ্য সিলোন ইন্ডিপেন্ডেন্স অ্যাক্ট, ১৯৪৭ এবং দ্য সিলোন (কন্সটিটিউশন অ্যান্ড ইন্ডিপেন্ডেন্স) অর্ডার্স ইন কাউন্সিল, ১৯৪৭ এই দুটো আইন সমন্বিত হয়েছিল; [[শ্রীলঙ্কা|শ্রীলঙ্কাকে]] সেই সময় বলা হোত [[শ্রীলঙ্কা|সিলোন]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://global.britannica.com/EBchecked/topic/555231/Soulbury-Commission|শিরোনাম=Soulbury Commission}}</ref> সোলবারি সংবিধানের মাধ্যমে সিলোনে সংসদীয় কাঠামোর সরকার এবং একটা জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশন ও একটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন গঠিত হয়েছিল। সংবিধানের ২৯(২) অনুচ্ছেদ মোতাবেক সংখ্যালঘু অধিকারকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছিল। [[গভর্নর জেনারেল|গভর্নর-জেনারেল]] (যিনি [[দ্বিতীয় এলিজাবেথ|সিলোন রাজতন্ত্রের]] এবং [[দ্বিতীয় এলিজাবেথ|যুক্তরাজ্যের রাজতন্ত্রেরও]] প্রতিনিধি), সেনেট এবং হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস আইনি ক্ষমতা প্রয়োগ করতেন। ১০১ জন সদস্য সমন্বিত হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভের মধ্যে ৯৫ জন সদস্য জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন এবং বাকি ৬ জনকে মনোনীত করেন গভর্নর-জেনারেল। ডিলিমিটেশন কমিশন ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে প্রতিনিধি সভার সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে মোট ১৫১ করেছিল এবং সভার মেয়াদ হয়েছিল ৫ বছর।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.edupub.gov.lk/Administrator/English/11/fvb/Chapter%2001%20P-III.pdf|শিরোনাম=1.3 The Consolidation of British Power in Sri Lanka|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20141204170529/http://www.edupub.gov.lk/Administrator/English/11/fvb/Chapter%2001%20P-III.pdf|আর্কাইভের-তারিখ=2014-12-04|ইউআরএল-অবস্থা=dead}}</ref> ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দের ১০ জানুয়ারি [[সলোমন বন্দরনায়েকে|এসডাব্লুআরডি বান্দরনায়েকে]] সরকার সংবিধান সংশোধন করার জন্যে সেনেট এবং হাউস অব রিপ্রেসেন্টেটিভসের একটা জয়েন্ট সিলেক্ট কমিটি গঠন করেছিল; কিন্তু ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দের ২৩ মে সংসদের প্রচার কাজের জন্যে কমিটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://republicat40.org/wp-content/uploads/2013/01/Reflections-on-the-Making-and-Content-of-the-1972-Constitution1.pdf|শিরোনাম=An Insider's Perspective - The Sri Lankan Republic at 40}}</ref> ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দের ২২ জুন ঠিক একই ধরনের প্রচেষ্টা চালিয়েছিল ডুডলি সেনানায়াকে সরকার এবং সেই চেষ্টাও একই রকম প্রচারের ফলে কার্যকর করা যায়নি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.atimes.com/ind-pak/DA05Df05.html|শিরোনাম=Asia Times: Sri Lanka: The Untold Story}}</ref> ৩০ জন সদস্য নিয়ে যে সেনেট গঠিত হয় (প্রতিনিধি সভার দ্বারা ১৫ জন এবং গভর্নর-জেনারেল দ্বারা বাকি ১৫ জন সদস্য নির্বাচিত) ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২ অক্টোবর অবলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল।
'''সংবিধান
* ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ৬ জুলাই ২৯ নম্বর আইনের ২৯(২) ধারা সংশোধন করে ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ৩৫ এবং ৩৬ নম্বর আইনকে বিধিবদ্ধ করা হয়েছিল।
* ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ১৬ জুলাই ৩৫ নম্বর আইনের সংশোধন করে সংসদ সদস্যসংখ্যা বাড়িয়ে একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ১০৫ করা হয়েছিল এবং তৎকালীন ডিলিমিটেশন কমিশনারদের পরিষেবা রদ করা হয়ছিল।
৩৮ নং লাইন:
;প্রজাতান্ত্রিক সংবিধান
বিশ্বের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে [[সিরিমাভো বন্দরনায়েকে]] ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে কার্যভার গ্রহণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Sirimavo Bandaranaike: First woman premier|ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/2/hi/south_asia/964914.stm}}</ref> তাঁর যুক্তফ্রন্ট সরকার সংসদকে গণপরিষদ হিসেবে ব্যবহার করেন এবং প্রজাতান্ত্রিক সংবিধানের একটা খসড়া প্রস্তুত করেন। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের ২২ মে প্রবর্তন করা হয়। [[Sri Lankan Constitution of 1972|বর্তমান সংবিধান]] ন্যাশনাল স্টেট অ্যাসেম্বলি নামে ৬ বছর মেয়াদী একটা এককক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রদান করেছিল এবং এর মধ্যে সার্বভৌমত্ব নিহিত ছিল। দেশের নামমাত্র প্রধান হিসেবে একজন রাষ্ট্রপতিকে মননীত করবেন প্রধানমন্ত্রী, যিনি মন্ত্রিসভার প্রধান
৪৮ নং লাইন:
[[select committee (parliamentary system)|সিলেক্ট কমিটি]] মনোনীত করা হয়েছিল।
১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দের ৭ সেপ্টেম্বর নতুন সংবিধান প্রবর্তিত হয়েছিল, যাতে [[
সংবিধান স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এবং [[মৌলিক অধিকার|মৌলিক অধিকারের]] গ্যারান্টি দিয়েছে, যেমন কোনো ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি তার মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হলে [[শ্রীলঙ্কার সুপ্রিম কোর্ট|সুপ্রিম কোর্টের]] কাছে আবেদন করতে পারে। সংবিধানে শাসনের (ন্যায়পাল) জন্যে একজন সংসদীয় কমিশনার রাখার ব্যবস্থা আছে যিনি জনতার অভিযোগের ভিত্তিতে সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে প্রতিবিধান দিতে পারেন। এটা দলবদল-বিরোধী আইন, এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কিছু নির্দিষ্ট বিষয় ও বিলের ওপর গণভোট প্রবর্তন করে।
==সংশধনী বিধান==
শ্রীলঙ্কার সংবিধানে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সংসদের দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা দিয়ে সংশোধন করার ব্যবস্থা আছে। যাই হোক, বুনিয়াদি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ নির্দিষ্ট কিছু ধারার ক্ষেত্রে, যেমন, ভাষা, ধর্ম এবং শ্রীলঙ্কার বিষয়ে [[
===এ পর্যন্ত সংশোধনসমূহ===
৮২ নং লাইন:
|পঞ্চম সংশোধন
|২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৩
|রাজনৈতিক দল শূন্যপদ পূর্ণ করতে না-পারলে [[উপনির্বাচন|উপনির্বাচনের]] বিধান রাখা
|-
|ষষ্ঠ সংশোধন
১১৪ নং লাইন:
|[[শ্রীলঙ্কার সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধন|ত্রয়োদশ সংশোধন]]
|১৪ নভেম্বর ১৯৮৭
|[[তামিল ভাষা|তামিল]] ভাষাকে সরকারি ভাষা এবং ইংরেজিকে যোগাযোগের ভাষা করার জন্যে, এবং [[
|-
|চতুর্দশ সংশোধন
১২৬ নং লাইন:
|ষষ্ঠদশ সংশোধন
|১৭ ডিসেম্বর ১৯৮৮
|[[
|-
|সপ্তদশ সংশোধন
১৪৬ নং লাইন:
|}
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.parliament.lk/en/constitution/main শ্রীলঙ্কা সংসদের ওয়েবসাইট — সংবিধান]
* [http://www.parliament.lk/files/pdf/constitution.pdf ১৯তম সংশোধনী সহ শ্রীলঙ্কার গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের সংবিধান]
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রীলঙ্কার সংবিধান]]
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রীলঙ্কা সরকার]]
[[বিষয়শ্রেণী:
|