সূরা মাআরিজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্প্র
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩২ নং লাইন:
 
== শানে নুযূল ==
কাফেররা [[কিয়ামত|কিয়ামত]], [[আখিরাত|আখেরাত]] এবং [[জাহান্নাম|দোযখ]] ও [[বেহেশত]] সম্পর্কিত বক্তব্য নিয়ে বিদ্রুপ ও উপহাস করতো এবং মুহাম্মদকে এই মর্মে চ্যালেঞ্জ করতো যে, তুমি যদি সত্যবাদী হয়ে থাকো আর তোমাকে অস্বীকার করে আমরা জাহান্নামের শাস্তিলাভের উপযুক্ত হয়ে থাকি তাহলে তুমি আমাদেরকে যে কিয়ামতের ভয় দেখিয়ে থাকো তা নিয়ে এসো। যে কাফেররা এসব কথা বলতো এ সূরায় তাদের সতর্ক করা হয়েছে এবং উপদেশ বাণী শোনানো হয়েছে। তাদের এ চ্যালেঞ্জের জবাবে এ সূরার গোটা বক্তব্য পেশ করা হয়েছে।
 
সূরার প্রথমে বলা হয়েছে, "প্রার্থনাকারী শাস্তি প্রার্থনা করছে। মুহাম্মদের দাওয়াত অস্বীকারকারীর ওপর সে শাস্তি অবশ্যই পতিত হবে। আর যখন আসবে তখন কেউ তা প্রতিরোধ করতে পারবে না। তবে তার আগমন ঘটবে নির্ধারিত সময়ে। আল্লাহর কাজে দেরি হতে পারে। কিন্তু তার কাছে অবিচার হবেনা। কিন্তু আমি দেখছি তা অতি নিকটে"।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://tanzil.net/#trans/bn.bengali/70:1|শিরোনাম=Tanzil - Quran Navigator {{!}} القرآن الكريم|ওয়েবসাইট=tanzil.net|সংগ্রহের-তারিখ=2020-12-21}}</ref>
 
পরিশেষে মক্কার কাফেরদের সাবধান করা হয়েছে - "যারা মুহাম্মদকে বিদ্রুপ ও উপহাস করত। তাদেরকে বলা হয়েছে "যদি তোমরা তাকে না মানো তাহলে আল্লাহ অন্যদেরকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। মুহাম্মদ এই বলে উপদেশ দেয়া যেন তিনি এসব উপহাস- বিদ্রুপের তোয়াক্কা না করেন। এরা যদি কিয়ামতের লাঞ্ছনা দেখার জন্যই জিদ ধরে থাকে তাহলে তাদেরকে এ অর্থহীন তৎপরতায় লিপ্ত থাকতে দিন। তারা নিজেরাই এর দুঃখজনক পরিণতি দেখতে পাবে।"<ref name=":0" />
 
== বিষয়বস্তুর বিবরণ ==