গোমস্তাপুর গণহত্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৪ নং লাইন:
২৩শে এপ্রিল ১৯৭১ শুক্রবার দুপুর ১২টায় গোমস্তাপুরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী মিলিটারী অপারেশন শুরু করে। গোমস্তাপুর থানার নিকটবর্তী বাজারপাড়া হিন্দু অধ্যুষিত গ্রামে থেকে ৩১ জন পুরুষকে ধরে নিয়ে আসে এবং সমস্ত গ্রামে তান্ডব করার পর পেট্রোল দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। বন্দি হিন্দু ব্যক্তিদের থানার পিছন দিকে মহানন্দা নদীর তীরে নিয়ে গিয়ে ১৫ ও ১৬ জনের দুটি সারিতে ভাগ করে। ১৫ জনের প্রথম দলটিকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে। এরপর অপর দলটির ১৬ জনকেও ঐ একইভাবে গুলি করে হত্যা করে। ব্রাশফায়ার করে হত্যা করার পর মৃত দেহ গুলিকে পেট্রোল দিয়ে জ্বালাবার নির্দেশ দিলে মৃত ৩১ জনের মধ্য থেকে অমিল কর্মকার নামে এক ব্যক্তি পুড়িয়ে দেওয়ার ভয়ে লাফিয়ে ওঠে। তৎক্ষণাৎ তাকেও গুলি করে হত্যা করে পাক হানাদার বাহিনী।<ref name=":0" /><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://zuddhodolil.com/3593|শিরোনাম=রাজশাহী বিভাগের গণহত্যা ও নির্যাতনের বিবরণ|শেষাংশ=Nobel|তারিখ=2017-01-09|ওয়েবসাইট=যুদ্ধদলিল|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-25}}</ref>
== ভবিষ্যৎ ফল ==
স্থানীয় ব্যক্তিদের সহায়তায় একটি স্মৃতি মন্দির তৈরি করা হয়েছে। প্রত্যেক বছর এই দিনটি মৃতদের উদ্দেশ্যে স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়।<ref name=":0" /><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://dailysonardesh.com/%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AD%E0%A7%A7-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%82/|শিরোনাম=১৯৭১ সালে গোমস্তাপুরে সংঘটিত হিন্দু গণহত্যা ঘটনায় স্মরণসভা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=21 April 2017|ওয়েবসাইট=|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref><ref name=":0" />
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}