স্বর্ণলতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান ভুল ছিল
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{taxobox
|name = '''স্বর্নলতাস্বর্ণলতা'''<br>''Cuscuta''
|image = Cuscuta europaea bgiu.jpg
|image_caption = ''Cuscuta europaea'' on ''[[Danewort|Sambucus ebulus]]''
১৮ নং লাইন:
'''স্বর্নলতা''' একটি [[পরজীবী উদ্ভিদ]]। কোন পাতা নেই, লতাই এর দেহ কান্ড মূল সব। লতা হতেই বংশ বিস্তার করে। সোনালী রং এর চিকন লতার মত বলে এইরূপ নামকরণ। ঔষধি গুন আছে। অনেক ক্ষেত্রে আশ্রয় দাতা গাছের মৃত্যু ঘটিয়ে থাকে।
 
== প্রাপ্তিস্থান ==
বাংলায় নামঃ স্বর্ণলতা
বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্রই, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে, পাওয়া যায়।<!-- বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে লেখা জরুরী -->
 
== ব্যবহার ==
বৈজ্ঞানিক নামঃ Cuscuta Reflexa
বিষক্রিয়ারউদ্ভিদের ধরনঃপুরো অংশই বিষাক্ত।{{or}} এটি প্রজনন ক্ষমতারোধি, বমন সৃজক, গর্ভপাতক।{{cn}}
 
হলদে-সোনালি রঙের পরজীবী উদ্ভিদ স্বর্ণলতা। গ্রামগঞ্জে এটি শূন্যলতা বা অলোকলতা নামেও পরিচিত। এই লতা নরম, সরু ও মূল-পাতাহীন এই লতার ইংরেজি নাম Giant dodder। বৈজ্ঞানিক নাম Cuscuta reflexa।পাতাবিহীন। ছোট ও মাঝারি উচ্চতার গাছে জড়িয়ে থাকতে দেখা যায় এ লতা।
বিষাক্ত অংশঃ পুরো উদ্ভিদ
 
বিষক্রিয়ার ধরনঃ প্রজনন ক্ষমতারোধি, বমন সৃজক, গর্ভপাতক।
 
প্রাপ্তিস্থান : বাংলাদেশের যে কোন অঞ্চল। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে।
 
[[বিষয়শ্রেণী:পরগাছা]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঔষধি উদ্ভিদ]]
হলদে-সোনালি রঙের পরজীবী উদ্ভিদ স্বর্ণলতা। গ্রামগঞ্জে এটি শূন্যলতা বা অলোকলতা নামেও পরিচিত। নরম, সরু ও মূল-পাতাহীন এই লতার ইংরেজি নাম Giant dodder। বৈজ্ঞানিক নাম Cuscuta reflexa। ছোট ও মাঝারি উচ্চতার গাছে জড়িয়ে থাকতে দেখা যায় এ লতা।
 
এই লতার হস্টেরিয়া নামক চোষক অঙ্গ থাকে। চোষক অঙ্গের মাধ্যমে এটি পোষক উদ্ভিদ থেকে পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করে। এটি একবর্ষজীবী লতা। আমাদের দেশে কয়েকটি প্রজাতি আছে। এ লতা অনেক শাখা লতা তৈরি করে পুরো গাছ জড়িয়ে ফেলে খুব কম সময়ে। ফুল থেকে ফল হয়। বীজ থেকে বংশবৃদ্ধি ঘটে। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর উষ্ণমণ্ডলীয় এলাকার আদিবাসীদের কাছে লতাটি লোকজ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
 
স্বর্ণলতার রয়েছে নানা ওষধি। এটি বায়ুনাশক ও পেটব্যথায় কার্যকর। জন্মনিরোধ ও কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে থাকে। স্বর্ণলতার নির্যাস পেটফাঁপা ও কোষ্ঠকাঠিন্যে দারুণ উপকারী।
 
 
 
আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় স্বর্ণলতা ওষুধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসায় একে রক্তদুষ্টিনাশক, পিত্ত ও কফনাশক, বিরেচক, বায়ুনাশক, কৃমিনাশক, খোসপাঁচড়া নিবারণকারী হিসাবে দেখা যায়।
৬৩ ⟶ ৫৫ নং লাইন:
জন্ডিস ভালো হয়
প্রথমে স্বর্ণলতা সংগ্রহ করে থেঁতো করতে হবে। এবার থেঁতো করে সেবন করলে জন্ডিস রোগ ভালো হয়।
 
[[বিষয়শ্রেণী:পরগাছা]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঔষধি উদ্ভিদ]]